Enjoylife Homeopathy

কি কি লক্ষণ দেখা দিলে যৌন জীবাণু সংক্রামিত অসুখ বলে মনে করতে পারেন ?

0

প্রাথমিক অবস্থায় দেখতে হবে অজানা অথবা অবৈধ ভাবে কারও সাথে যৌন -মিলন , শারীরিক স্পর্শ অথবা ঐ জাতীয় কিছু করেছেন কিনা ? এ ছাড়া কিছু কিছু ভাইরাস , ক্যান্ডিডা এবং পরজীবী জীবাণু আছে যা যৌন মিলন না করলে ও পরিবেশগত অনেক কারনেই সংক্রামিত হতে পারে তাও খুজে বের করতে হবে হবে — নতুবা চিকিৎসা করে সুস্থ হলেও আবার সংক্রামিত হতে পারেন ।
সিফিলিস একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত যৌনবাহিত সংক্রমণ। অন্যান্য এসটিআই এর তুলনায় সিফিলিস সাধারণত কম হয়ে থাকে, কিন্তু বাংলাদেশে এর প্রাদুর্ভাব এখন ও একটু বেশী ।সিফিলিস কে বাংলায় ফিরিঙ্গি রোগ বা গর্মি রোগ বা উপদংশ বলা হয়ে থাকে । স্পিরোসেত ব্যাকটেরিয়া ট্রেপোনেমা পেলিডাম উপজাত পেলিডাম দ্বারা সৃষ্ট একটি যৌনবাহিত রোগ। জীবাণুটি যৌন মিলন, যৌনতা জাতীয় সংস্পর্শ; রক্ত পরিসঞ্চালন, চুম্বন,চামড়ার আঘাতপ্রাপ্তি এবং গর্ভাবস্থায় বা জন্মের সময় মায়ের কাছ থেকে ভ্রূণে সংক্রমিত হতে পারে (যাকে কনজেনিটাল সিফিলিস বলা হয়)।
অসুখ টি নয় থেকে নব্বই দিনএ পর পর্যন্ত হতে পারে। অর্থাৎ জীবাণু দেহে প্রবেশের পর রোগের প্রাথমিক উপসর্গ দেখা দিতে এ রকম সময়ের প্রয়োজন হয়। সাধারণ ভাবে ১৫ থেকে ২১ দিনের মধ্যেই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রাথমিক উপসর্গ দেখা দেয় এবং অনেক সময় প্রাথমিক লক্ষণ ( যৌনাঙ্গে ক্ষত বা ঘা, হাতের তালু, পায়ের পাতার নিচে ফুস্কুড়ি এবং জ্বালা যন্ত্রণা ইত্যাদি ) দেখা দেওয়ার পর অনেক সময় সাধারণ চিকিৎসা অথবা এমনিতেই ভাল হয়ে গেছে মনে হলেও পূর্ণ চিকিৎসা না করালে তা আবার পুনারায় কয়েক বছর পর ও দেখা দিতে পারে ( রক্তে জীবাণুটি সুপ্ত অবস্থায় লুকিয়ে থাকে ) এবং উক্ত ব্যাক্তি অন্য সুস্থ কারও সাথে যৌন মিলন , যৌনাঙ্গ চুম্বন, টোঠ চুম্বন , রক্ত দান ইত্যাদির মাধ্যমে সুস্থ ব্যাক্তির দেহে জীবাণু সংক্রামিত করে থাকে । বাংলাদেশ তথা ভারত বর্ষে এই অসুখটি অবৈধ এবং ভাসমান যৌনকর্মের মাধ্যমেই সংক্রামিত হয় বেশী । এর মধ্যে পরপুরুষ বা নারী তে আসক্তরাই বেশী ভুক্ত ভোগী হয়ে থাকেন — অসুখটির শেষ পরিনিতি হিসাবে স্নায়বিক অক্ষমতা ( ধ্বজভঙ্গ ) হৃৎপিণ্ডঘটিত ও যকৃতের অন্যান্য জটিল রোগ সৃষ্টি করে থাকে
সাধারণত পুরুষের বেলায় ঃ
যৌনাঙ্গে চুলকানো এবং উক্ত অঞ্চলের যে কোন জায়গায় জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা, প্রস্রাবের রাস্তায় পূঁজ, পুরুষাঙ্গে ঘা বা ক্ষত, অন্ডকোষে ব্যাথা ও ফোলা, ঘন ঘন প্রস্রাব বা প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা, কুচকি ফুলে যাওয়া ও ব্যথা ইত্যাদি – তখন দেরি না করে আপনার হাউজ ফিজিশিয়ানের সাথে পরামর্ষ নিতে হবে এবং তিনির উপদেশ অনুসারে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অথবা সাধারণ প্যাথলজিক্যাল কিছু পরিক্ষা করে সম্পূর্ণ নিশ্চিত হতে পারবেন আপনার শরীরে যৌন রোগ সংক্রামিত হয়েছে কি-না ? । মনে রাখবেন অনেক জীবাণু আছে যা শুধু মাত্র মহিলাদের যৌনাঙ্গে সুপ্ত অবস্থায় লুকিয়ে থাকে যা উক্ত মহিলা নিজেই জানেননা ( কোন সমস্যা না করায় ) ! অথচ মিলনের পর পুরুষের দেহে সংক্রামিত হওয়ার পর তা ধরা পড়ে । ( বিস্তারিত অন্যান্য পর্বে জেনে নিতে পারেবেন )
মহিলাদের বেলায় ঃ-
যোনিপথে- পায়ুপথে ব্যথাযুক্ত বা ব্যথাহীণ ফোড়া, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া করা, যোনিপথে দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব, যৌনাঙ্গে ক্ষত বা ঘা অথবা যোনিপথে রক্তপাত, যোনিপথে চুলকানি ও জ্বালাপোড়া, তলপেটের দুইদিকে ব্যথা,সহবাসের সময় ব্যথা, কুঁচকিতে ব্যথা, বা লসিকা গ্রন্থি ফুলে যাওয়া এবং অনেকসময় জ্বর এবং ফ্লু এর মত অসুখের লক্ষণ দেখা দিলেও তা এমনিতেই সেরে যায় ।
মনে রাখবেন এ সব উপসর্গ অবৈধ ভাবে কারও সাথে যৌন -মিলন , শারীরিক স্পর্শ অথবা ঐ জাতীয় কিছু করার কয়েক দিন , কয়েক সপ্তাহ থেকে তিন মাস পর ও দেখা দিতে পারে । পুরুষের বেলায় ও অনুরুপ ভাবে অনেক জীবাণু আছে যা পুরুষদের তেমন ক্ষতি না করলেও মহিলাদের জন্য খুবী বিপজ্জনক অথবা অনেক জীবাণু আছে পুরুষদের শরীরে সুপ্ত অবস্থায় লুকিয়ে থাকে এবং যৌন মিলনের মাধ্যমে সুস্থ শরীরে ঢোকে পড়ার পর বিপরিত লিঙ্গের ভাইরাল রিয়েক্টিভিটি ইন্টলারেন্সের জন্য অসুখটি সাথে সাথে দেখা দেয় । ( তখন দেরি না করে আপনার বিশ্বস্ত হাউজ ফিজিশিয়ানের পরামর্ষ নেওা উচিৎ )
ভুলে গেলে চলবেনা , যৌন সংক্রামিত অনেক জীবাণু আছে আছে যা চিকিৎসা ছাড়াই লক্ষণ ও উপসর্গ গুলো কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এমনিতেই ভালো হয়ে যেতে পারে কিন্তু পরবর্তীতে বার বার উক্ত লক্ষণ সহ অনেক জটিলতা দেখা দিতে পারে অর্থাৎ উক্ত আক্রান্ত ব্যাক্তি যৌন -জীবাণু বহনকারী হিসাবে চিহ্নিত ..!!! সাবধান ! একজন যৌন জীবাণু আক্রান্ত ব্যাক্তি গোটা পরিবার তথা সমাজ বা অঞ্ছল কে মারাত্মক বিপর্যয়ের মুখে টেলে দিতে পারে . !!! তাই এসব বিষয় অবহেলা করা মোটেই উচিৎ নয় বরং সন্দেহ হলে তার তার সঠিক পরিক্ষা-নিরিক্ষা করা লজ্জার কিছু নয় ।
মেয়েদের জন্য এ টি একটি নিরাপধ গোপনীয় পেইজ এখানে আপনি আপনার গোপনীয় সামাজিক মানসিক ও আপনার জিবনে ঘটে যাওয়া যে কোন বিষয় নিয়ে মনের ভাব ইচ্ছে মত প্রকাশ করতে পারেন।
আপনাদের যে কোন সমস্যা বা কিছু জানার বা প্রশ্ন করার থাকলে দয়া করে আমাদের পেইজ লাইক দিয়ে ইনবক্স মেসেইজ করুন।দয়া করে পোস্ট এ কোন কমেন্ট করবেন না,আপনার নিজ গোপনীয়তা ১০০% বজায় রাখুন ফেইক আই ডি বা ফেইক ছবি যুক্ত আই ডির কোন প্রশ্নের উঃ দেওয়া হয় না। দয়া করে রিয়েল আই ডি দিয়ে প্রশ্ন করুন,অন্নথায় ব্লক হয়ে যাবেন। আমাদের পোস্ট যদি ভাল দয়া করে জনসার্থে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ ।
জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়

0 comments:

Post a Comment