Enjoylife Homeopathy

ENJOY LIFE HOMOEOPATHIC MEDICINECARE Follow us @ Google+

কোন পুরুষের মধ্যে যদি মাত্রাতিরিক্ত যৌনশক্তি / যৌন উত্তেজনা থাকে, লুচ্চা স্বভাবের, রাস্তায় দাঁড়িয়ে মহিলাদের উত্যক্ত করতে থাকে, শরীরের প্রচুর শক্তি, অনেক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করেও দুর্বল লাগে না ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে ফ্লোরিক এসিড Acidum Fluoricum
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
ভয়ানক বদমেজাজের জন্য Nux vomica, Chamomilla কিংবা Kali iodatum (শক্তি ৩০,২০০) প্রযোজ্য।
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
যারা নিজের চাইতে অন্যের দুঃখ-কষ্টে বেশী কাতর হয়ে পড়েন, তাদের যে-কোন রোগের জন্য Causticum (শক্তি ৩০,২০০) খাওয়ান। 
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
শীঘ্রই পাগল হয়ে যাব মনে হলে Calcarea carb অথবা Actea racemosa আপনার উদ্ধারকারী ঔষধ (শক্তি২০০বা আরো উচ্চ শক্তি )। 
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
গাজা খাওয়ার পরে মনে যেমন স্ফূর্তির ভাব হয়, তেমন মানসিক অবস্থায় অথবা মানসিক হীনমন্যতার (inferiority complex)জন্য Cannabis indica 
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
অত্যন্ত অস্থিরতা, অতীব মৃত্যুভয়, আমার রোগ কখনও ভালো হবে না, মৃত্যু নিশ্চিত ইত্যাদি লক্ষণে Arsenic album আপনাকে আরোগ্য করবে।
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
শুঁচিবাইয়োর জন্য (অর্থাৎ যারা সারাক্ষণ ধোয়ামোছা নিয়ে ব্যস্ত) Thuja খান পক্ষান্তরে নোংরা বা অপরিচ্ছন্ন স্বভাবের জন্য Sulphur বিধেয়। ১০,০০০ শক্তি মাসে একবার করে দুইমাস খান। রাস্তাঘাটে অনেক পাগল দেখা যায়, যারা এতো নোংরাভাবে থাকে যে, মনে হবে একটি চলমান ডাস্টবিন। এদেরকে যদি একমাত্রা সালফার (Sulphur) খাওয়ানো যায়, তবে দেখা যাবে এদের পাগলামীও ভালো হয়ে গেছে এবং পরিস্কার-পরিচ্চন্ন থাকারও চেষ্টা করতেছে।
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
নোংরামি, লুচ্চামি, লাম্পট্য, হস্তমৈথুন ইত্যাদি স্বভাব দূর করার জন্য Bufo rana (শক্তি ২০০) সপ্তায় একমাত্রা করে খান। 
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার জন্য Natrum mur আর অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়ার জন্য Argentum nitricum অব্যর্থ ঔষধ। শক্তি ২০০ চারদিন পরপর একমাত্রা করে দু’তিন মাস।
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
মেয়েদের সমকামিতা (homosexuality) দূর করার জন্য প্লাটিনাম মেট (Platinum metallicum) অথবা পালসেটিলা (Pulsatilla pratensis) ঔষধগুলো লক্ষণ অনুযায়ী প্রযোজ্য এবং পুরুষদের সমকামিতা নিরাময়ের জন্য ল্যাকেসিস (Lachesis), সালফার (Sulphur) ঔষধগুলো লক্ষণ অনুযায়ী প্রয়োগ করুন। 
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
কোন শারীরিক বা মানসিক রোগী যদি আলপিনের মতো চৌকো বা সূচালো (fear of pointed things) জিনিসকে মাত্রাতিরিক্ত ভয় পায়, তবে তাকে Spigelia ঔষধটি খাওয়াতে হবে। অন্যদিকে কোন রোগী যদি সারাক্ষন আলপিন নিয়ে খেলা করতে থাকে, তবে তার ঔষধ হলো সিলিশিয়া (Silicea)। 
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
মার্ক সল (Mercurious solbulis) ঔষধটির প্রধান লক্ষণ হলো মতবিরোধে রোগের সৃষ্টি বা বৃদ্ধি (aggravation from contradiction)। তার কথার / কাজের কেউ বিরোধীতা করলে বা বাধা দিলে, তা সে সহ্য করতে পারে না। তার ভেতরে বিরাট রিয়েকশান / প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে সে কোন না কোন শারীরিক বা মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে। মনে করুন, আপনার ছেলেটি জন্ম থেকেই বাম হাতে লিখতে অভ্যস্ত। হঠাৎ আপনি তাকে বাধা দিলেন এবং ডান হাতে লিখতে বাধ্য করলেন। কিছুদিন পর দেখা গেল সে ধীরে ধীরে লেখাপড়ায় অমনোযোগী হয়ে পড়ছে, পরীক্ষায় ফেল করছে, পড়াশুনাকে শত্রুর ন্যায় দেখছে। এমনকি সে আপনাকে অপছন্দ করছে। তাকে উচ্চশক্তিতে একমাত্রা মার্ক সল খাইয়ে দিন, দেখবেন সে আবার আগের অবস্থায় ফিরে যাবে।
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
কারো স্বভাব হঠাৎ পরিবর্তন হয়ে বিপরীত ধরনের হয়ে গেলে তাকে হাইড্রোফোবিনাম (Hydrophobinum / Lyssinum) ঔষধটি খাওয়াতে হবে। এই ঔষধটি পাগলা কুকুরের জীবাণু থেকে তৈরী করা হয়। একটি কুকুর যা এক সময় আপনার অনুগত ছিল, বাধ্য ছিল, আপনাকে ভালবাসত, আপনার জন্য জীবন দিতে প্রস্তুত ছিল ; সেটি হঠাৎ পাগলা কুকুর হয়ে গেলো। সেটি এখন আর আপনার কথা শুনে না, আপনাকে ভালোবাসে না বরং আপনাকে কামড়াতে চায়। ঠিক এই রকম পরিস্থিতি যদি কোন মানসিক রোগীর মধ্যে দেখা যায়, তবে তাকে হাইড্রোফোবিনাম খাওয়ান। মনে করুন, আপনার প্রাণপ্রিয় পুত্র যে আপনাকে মনে-প্রাণে ভালোবাসত, সে এখন আপনাকে মা / বাবা বলে স্বীকার করে না, আপনাকে খুন করতে চায় । হাইড্রোফোবিনামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো বুক ফাটা তৃষ্ণা, পানিকে ভয় পাওয়া, চকচকে বা উজ্জ্বল বস্তু বা আলো অসহ্য লাগা, মুখ থেকে লালা পড়া,পানির শব্দকে ভয় পাওয়া, পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে থাকা (permanent erection) ইত্যাদি। 
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
কোন করুণ, দুঃখজনক, মর্মান্তিক কাহিনী শুনলে বা নাটক-সিনেমা দেখলে যদি কেউ খুবই কষ্ট পায় / কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে (Horrible things, sad stories affect profoundly), তবে তার যে-কোন শারীরিক-মানসিক রোগে সিকিউটা (Cicuta virosa)ঔষধটি ব্যবহারে দারুন ফল পাবেন।
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
অতিরিক্ত মানসিক উত্তেজনার জন্য Coffea cruda (শক্তি কিউ, ৩,৬,৩০,২০০) । 
⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔⚔
অন্ধ বিশ্বাস, অমূলক বিশ্বাস বা ফিক্সড আইডিয়া (Fixed idea) হলো এমন বিশ্বাস যার পেছনে কোন যুক্তিসঙ্গত কারণ নাই। এসব রোগীর শ্রেষ্ট ঔষধ হলো থুজা Thuja.
আজ এ পর্যন্তই,সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
📣সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
⛳আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই ।
জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়

আমাদের দেশের মেয়েরা স্বাভাবিক ভাবেই অনেক লাজুক। তাদের ছোট ছোট সমস্যাই শেয়ার করতে পারে না আর যৌন সমস্যা হলে তো কথাই নেই। মেয়েদের এমন কিছু কষ্টের কথা নিয়েই আজকের ছোট প্রবন্ধ। বিবাহিত মহিলা ও যারা বিয়ের পায়তারা করছেন তাদের জন্য এটি বিশেষ উপকারী হবে বলেই মনে করছি। কিছু গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার ব্যাপারে আলোকপাত করা হয়েছে, সমস্যা গুলোকে হালকা দৃষ্টিতে না দেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়াই সমীচীন হবে।
যৌন চাহিদা হওয়ার পরেও লুব্রিকেশনের অভাব
কারণঃ অনেকেরই যৌন চাহিদা হওয়া সত্ত্বেও যৌন স্থান ভিজে না। পানিশূন্যতা, বিভিন্ন ধরনের ওষুধ (কাউন্টার এন্টিহিস্টামিন), নার্সিং, মেনোপজের সময় হরমোন লেভেল পরিবর্তন এর উল্লেখযোগ্য কারণ।
চিকিৎসাঃ পিচ্ছিল কারক পদার্থ ব্যবহার করতে হবে, পানি জাতীয় ব্যবহার করলে ভালো, কারণ কনডম এর জন্যে নিরাপদ। কিন্তু কেউ যদি তৈলাক্ত পিচ্ছিল কারক ব্যবহার করে তখন এটি কনডমের স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট করে দিতে পারে। রঙ দেয়া, সেন্ট দেয়া ও ফ্লেভার জাতীয় লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করা যাবে না। কারণ তা ইস্ট ইনফেকশন করে শুকনা ভাব আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। অনেকের প্রশ্ন হতে পারে, ইস্ট ইনফেকশন কি তার পুরুষ সঙ্গীর শরীরেও ইনফেকশন করতে পারে? উত্তর হবে হ্যাঁ । এটি অনেক কমই হয়, কিন্তু হয়। একই রকম লক্ষণ যেমন- লাল হয়ে যাওয়া, চুলকানি, যৌনমিলনের পর অস্বাভাবিক নিঃসরণ হতে পারে। কোন পুরুষের যদি ডায়াবেটিস থাকে, এন্টিবায়োটিক নিতে থাকে অথবা সে তার যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কোন কারণে কমে যায় তখন তার আক্রান্ত হওয়ার ঝুকি বেড়ে যায়। খৎনা করা না থাকলেও এর ঝুকি বেড়ে যায়। কারণ এর উপরের চামড়া ভেজা ভেজা অবস্থার সৃষ্টি করে যা ইস্ট বেড়ে ওঠায় সাহায্য করে।
মিশনারি (পুরুষ উপরে থাকা ) পজিশনে যৌন মিলনে সমস্যা হওয়া
শতকরা ২০ ভাগ মহিলার জরায়ু নরমালের উল্টো দিকে থাকতে পারে অর্থাৎ পেটের দিকে না থকে শিরদাঁড়ার দিকে থাকেতে পারে। এ ক্ষেত্রে টেম্পুন বা ডায়াফ্রাম ব্যবহার করা কষ্টকর হয় কারণ তা জরায়ুর ভেতর পর্যন্ত চলে যেতে পারে। তাই নারী উপরে থেকে মিলনে কষ্ট লাঘব হবে। আর মা হতে চাইলে যৌন মিলনের পর পেটের উপর অর্থাৎ উপুড় হয়ে কিছুক্ষণ শুয়ে থাকলে তা স্পার্ম কে সাঁতরে জরায়ুমুখে যেতে সাহায্য করবে।
যৌন চাহিদা কমে যাওয়া
মেনোপজের কাছাকাছি বয়সের মহিলাদের এটি একটি উল্লেখযোগ্য সমস্যা। মেনোপজের আগে ইস্ট্রোজেন হরমোন লেভেল কমে যায়। লুব্রিকেশনের অভাবে ব্যথা ও ব্যথা থেকে আগ্রহ কমে যাওয়া এর প্রধান কারণ।
চিকিৎসাঃ এমনটা হলে আপনার হারবাল চিকিৎসক এর সাথে কথা বলুন। খুব তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবেন।
যৌন মিলনের পর প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া
কারণঃ চাপে ঘষা লেগে মূত্রনালিতে ইরিটেশন হলে জ্বালাপোড়া হতে পারে। দীর্ঘক্ষণ মিলন আর যৌন স্থানের শুষ্ক ভাবও এর গুরুত্বপূর্ণ কারণ। প্রস্রাব নালীতে ইনফেকশন হলেও এই সমস্যা হতে পারে। যদি প্রস্রাব যৌন স্থানে লাগার পর জ্বালাপোড়া হয় তবে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। মুত্রথলি খালি হওয়ার সাথে সাথে ব্যথা বাড়তে থাকলে মুত্রথলি ইনফেকশনের ব্যাপারেই সন্দেহ বেড়ে যায়।
চিকিৎসাঃ যৌন মিলনের পর বাথ টাব ভর্তি কুসুম গরম পানিতে বসে থাকলে ব্যথা কমতে পারে। তাছাড়া পিচ্ছিল কারক ব্যবহারেও মাঝে মাঝে উপকার পাওয়া যেতে পারে। যদি এসব কিছুতেই লাভ না হয় তাহলে আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলুন কারণ তখন কারণটা ইনফেকশনের দিকেই বেশি ইঙ্গিত করে। পানি বেশি পান করলে পিচ্ছিলতা ও ইনফেকশন থেকে মুক্তি দুইটা জিনিসেই উপকার পাওয়া যায়।
যৌনমিলনের পর তীব্র দুর্গন্ধ ও চুলকানি
কারণঃ ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে এমন হতে পারে। নতুন বা একাধিক মিলন সঙ্গীর কারণে এমন হতে পারে। যৌন স্থানের ভেতরে কিছু দেয়া থাকলে ( যেমন চিকিৎসার জন্যে বা রোগ নির্ণয়ে কোন কিছু ব্যবহার করা হলে ) তা থেকেও হতে পারে। এর পাশাপাশি ইনফেকশনের আরও কিছু লক্ষণ থাকতে পারে যেমন অস্বাভাবিক নিঃসরণ, জ্বালাপোড়া। চিকিৎসা না করা হলে ডেট এর আগেই ডেলিভারি হওয়া, স্বল্প ওজনের বাচ্চা জন্ম নিতে পারে।

জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়
প্রস্রাব করার সময় কষ্ট বা ব্যথা অনুভূত হওয়াকে চিকিৎসা পরিভাষায় ডিসইউরিয়া বলে। পুরুষ ও মহিলা উভয়েই এ সমস্যায় ভুগতে পারেন। অল্পবয়স্ক পুরুষদের তুলনায় অধিকবয়সী পুরুষরা এ সমস্যায় বেশি ভোগেন। একবার কেউ আক্রান্ত হলে আবার আক্রান্ত হতে পারেন।
সারাজীবনে যে কেউ বারবার আক্রান্ত হতে পারেন। এটা মূত্রপথে ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের কারণে, অথবা যৌনবাহিত রোগের কারণে হতে পারে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে এটাকে রোগ হিসেবে চিকিৎসা করা হয় না। প্রকৃতপক্ষে এটা অন্য কিছু রোগের উপসর্গ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রের উৎপত্তি যৌন সমস্যাগত। এ কারণে ডিসইউরিয়ার রোগীর একক কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা পদ্ধতি নেই। উপসর্গ ও কারণের ওপর ভিত্তি করে এর চিকিৎসা করা হয়।
ডিসইউরিয়ার ধরন
ডিসইউরিয়া কোনো রোগ নয়, তবে এটা কিছু রোগের একটি উপসর্গ। নিন্মলিখিত কারণে পুরুষের ডিসইউরিয়া বা প্রস্রাব করার সময় ব্যথা হতে পারে-
প্রোস্টেটাইটিস
এটা হচ্ছে প্রোস্টেট গ্রন্থির প্রদাহ। এ অবস্থায় প্রোস্টেট গ্রন্থি ফুলে গিয়ে মূত্রথলিতে চাপ দেয়। প্রোস্টেটাইটিসের ক্ষেত্রে প্রস্রাব করার সময় পুরুষাঙ্গের গোড়ায় ব্যথা অনুভূত হয়। প্রস্রাব করার পরে ব্যথা ক্রমে বাড়তে থাকে।
ইউরেথ্রাইটিস
ইউরেথ্রাইটিস হল মূত্রনালির প্রদাহ। এ ক্ষেত্রে মূত্রনালির মুখে অর্থাৎ লিঙ্গমণ্ডুর ছিদ্রে ব্যথা অনুভূত হয়।
এই ব্যথা প্রস্রাব করার সঙ্গে সঙ্গেই অনুভূত হয়। সাধারণত প্রস্রাব করা শেষ হয়ে গেলে ব্যথা চলে যায়।
এপিডিডাইমাইটিস
এটা হল এপিডিডাইমিসের প্রদাহ। এপিডিডাইমিস একটি নালি যেখানে অণ্ডকোষের শুক্রাণু জমা থাকে।
ক্লামাইডিয়া
ক্লামাইডিয়া হল ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ যার কারণে মূত্রনালিতে প্রদাহ হয় এবং এর ফলে ব্যথাযুক্ত প্রস্রাব হয়।
গনোরিয়া
ক্লামাইডিয়ার মতো গনোরিয়াও ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ এবং এ ক্ষেত্রেও একই রকমের উপসর্গ দেখা দেয়। মূত্রনালিতে প্রদাহের কারণে ব্যথা হয়।
সিস্টাইটিস
সিস্টাইটিস হল মূত্রথলির প্রদাহ। মূত্রনালির ছিদ্রের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া মূত্রথলিতে ঢুকলে সিস্টাইটিস হয়। এ ক্ষেত্রে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়, প্রস্রাব করার সময় ব্যথা করে।
পাইলো নেফ্রাইটিস
পাইলো নেফ্রাইটিস হল কিডনির প্রদাহ। এ ক্ষেত্রে বারবার প্রস্রাব করার ইচ্ছে জাগে। প্রস্রাব দুর্গন্ধযুক্ত হয় এবং মূত্রনালিতে জ্বালাপোড়া করে।
ডিসইউরিয়ার কারণ
ডিসইউরিয়ার কারণ অনেক। প্রদাহের কারণে অথবা যৌন বাহিত রোগের কারণে ডিসইউরিয়া হতে পারে। উপরের কারণগুলো ছাড়াও আরও কিছু কারণে ডিসইউরিয়া বা প্রস্রাব করার সময় ব্যথা হতে পারে। যেমন-
* মূত্রথলিতে অথবা মূত্রনালিতে ক্যান্সার
* মূত্রপথে প্রতিবন্ধকতা
* কিডনিতে অথবা মূত্রথলিতে পাথর
* শারীরিক পরিশ্রম যার কারণে মূত্রথলি বা মূত্রনালিতে চাপ পড়ে, উদাহরণ স্বরূপ সাইকেল চালানো কিংবা ঘোড়ায় চড়া
* সজোরে যৌনমিলন, যার কারণে মূত্রনালিতে আঘাত লাগতে পারে।
ডিসইউরিয়ার উপসর্গ
* প্রস্রাব করার শুরুতে কষ্ট হয়। দু’নালে হয় অথবা প্রথমে ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব পড়ে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ধীরগতিতে প্রস্রাব হয়।
* প্রস্রাব করার সময় ব্যথা শুরু হয়। ডিসইউরিয়ার কারণের ওপর নির্ভর করে ব্যথা মূত্রনালির মাথায়, অথবা প্রোস্টেটে অথবা মূত্রনালিতে ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
* প্রস্রাব করার সময় সর্বদা জ্বালাপোড়া করে।
* ঘন ঘন প্রস্রাব হয়, তবে প্রতিবারের প্রস্রাবের পরিমাণ স্বাভাবিক ব্যক্তির প্রস্রাবের চেয়ে কম হয়।
* প্রস্রাবের রঙ গাঢ় হয় এবং প্রস্রাবে দুর্গন্ধ থাকে।
* প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যেতে পারে।
* যৌন মিলনের সময় ব্যথা করে।
কারা ডিসইউরিয়ার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ
যে কারও যে কোনো সময় ডিসইউরিয়া হতে পারে। তবে অন্যদের চেয়ে যেসব লোকের বেশি ঝুঁকি রয়েছে-
* পুরুষদের তুলনায় মহিলারা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ।
* বয়সী পুরুষরা (৬০ বছরের বেশি) বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। বয়স্ক পুরুষদের ডিসইউরিয়া হয় মূত্রপথে প্রদাহের কারণে, এর মধ্যে মূত্রথলি এবং কিডনিও রয়েছে।
* যৌনভাবে সক্রিয় অল্পবয়স্কদের ডিসইউরিয়া খুব সাধারণ। যারা অরক্ষিত যৌন চর্চা করেন তাদের ডিসইউরিয়া বেশি হয়।
* অধূমপায়ীদের তুলনায় ধূমপায়ীদের ডিসইউরিয়া বেশি হয়।
ডিসইউরিয়া প্রতিরোধ
* সব সময় ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা মেনে চলতে হবে।
* যেসব পুরুষের খৎনা করানো হয়নি, তাদের খৎনা করতে হবে। প্রস্রাব করার পর লিঙ্গমণ্ডু ভালো করে ধৌত করতে হবে।
* গোসল করার সময় মৃদু সাবান (যে সাবান ত্বকে অ্যালার্জির সৃষ্টি করে না) দিয়ে যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করতে হবে।
* নিরাপদ যৌন মিলনের অভ্যাস করতে হবে।
* যৌন মিলনের সময় সতর্ক থাকতে হবে যাতে যৌনাঙ্গে আঘাত না লাগে। যদি যৌন সঙ্গিনীর পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে সন্দেহ থাকে তাহলে অবশ্যই কনডম ব্যবহার করতে হবে।
* ধূমপান পরিহার করতে হবে।
ডিসইউরিয়ার লোকদের জন্য খাবার
ডিসইউরিয়ার ক্ষেত্রে খাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিচের পরামর্শগুলো অবশ্যই মেনে চলবেন-
* দৈনদিন খাবারের তালিকায় পানিকে অবশ্যই প্রাথমিক প্রাধান্য দিতে হবে। দিনে কমপক্ষে আট থেকে দশ গ্লাস পানি পান করবেন। তবে ঘুমোতে যাওয়ার সময় পানি পান করবেন না।
* তেল ও মশলাযুক্ত খাবার পরিহার করবেন। এসব খাবার একটুও তালিকায় রাখবেন না।
কিছু খাবার ডিসইউরিয়া কমাতে পারে
* গম ও বার্লি
* এলাচি
* মাংসের স্যুপ
ডিসইউরিয়ায় যেসব খাবার নিষেধ
* হিং
* অতিরিক্ত আদা ও লবণ
* অতিরিক্ত গরম, মশলা ও তেলযুক্ত খাবার
* মরিচ
* অ্যালকোহল
মনে রাখবেন ডিসইউরিয়ার ঠিকমতো চিকিৎসা না করালে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে। প্রস্রাবে ব্যথা অনুভূত হওয়া মাত্রই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন। যত দ্রুত চিকিৎসা নেবেন ততই মঙ্গল।
স্বপ্নদোষ হলো একজন পুরুষের
ঘুমের
মধ্যে বীর্যপাতের অভিজ্ঞতা।
এটাকে ‘ভেজাস্বপ্ন’ও বলা হয়।
১৩ থেকে ১৯ বছর
বয়সী ছেলেদের
এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার
প্রাথমিক
বছরগুলোতে স্বপ্নদোষ খুব
সাধারণ।
তবে বয়ঃসন্ধিকালের
পরে যেকোনো সময় স্বপ্নদোষ
হতে পারে। এটার সাথে যৌন
উত্তেজক স্বপ্নের সম্পর্ক
থাকতে পারে, আবার নাও
পারে।
আবার পুরুষদের উত্থান ছাড়াই
স্বপ্নদোষ ঘটতে পারে। ঘুম
থেকে জাগার সময়
কিংবা সাধারণ
ঘুমের মধ্যে যে স্বপ্নদোষ হয়,
তাকে কখনো কখনো ‘সেক্স
ড্রিম’
বলে। মহিলাদের ঘুমের মধ্যে চরম
পুলক
লাভের
অভিজ্ঞতা ঘটতে পারে।
স্বপ্নদোষের মাত্রা
স্বপ্নদোষের পরিমাণ ভিন্ন
ভিন্ন হয়।
কিছু পুরুষের টিনএজারদের
মতো বেশিসংখ্যক স্বপ্নদোষ হয়,
আবার
অনেক পুরুষের একবারও হয় না।
যুক্তরাষ্ট্রের ৮৩ শতাংশ পুরুষের
জীবনে কখনো না কখনো স্বপ্নদোষের
অভিজ্ঞতা ঘটে।
পশ্চিমা দেশগুলোর
বাইরের দেশগুলোতে ৯৮ শতাংশ
পুরুষের স্বপ্নদোষের
অভিজ্ঞতা ঘটে।
অবিবাহিতদের ক্ষেত্রে, ১৫ বছর
বয়সী ছেলেদের সপ্তাহে ০.৩৬
বার
থেকে শুরু করে ৪০ বছর
বয়সী পুরুষদের
সপ্তাহে ০.১৮ বার স্বপ্নদোষ হয়।
বিবাহিত পুরুষদের ক্ষেত্রে এই
মাত্রা ১৯ বছর বয়সী ছেলেদের
সপ্তাহে ০.২৩ বার থেকে ৫০ বছর
বয়সী পুরুষদের সপ্তাহে ০.১৫ বার
হয়।
কিছু পুরুষ কেবল একটা নির্দিষ্ট
বয়সে এ
ধরনের স্বপ্ন দেখেন,
পক্ষান্তরে অন্য
বয়ঃসন্ধিকালের পর থেকেই
সারাজীবন এ ধরনের স্বপ্ন
দেখতে থাকেন। ঘন ঘন
স্বপ্নদোষের
সাথে ঘনঘন হস্তমৈথুন করার
সুনিশ্চিত
সম্পর্ক নেই। বিশ্বখ্যাত যৌন
গবেষক
আলফ্রেড কিনসে দেখেছেন,
‘ঘনঘন
হস্তমৈথুন এবং ঘনঘন যৌন
উত্তেজক
স্বপ্নের মধ্যে কিছুটা সম্পর্ক
থাকতে পারে।
সাধারণভাবে যেসব
পুরুষের ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়,
তারা কম
হস্তমৈথুন করেন। এসব পুরুষের কেউ
কেউ
গর্বিত হন এই ভেবে যে, তাদের
ঘনঘন
স্বপ্নদোষ হয়, এ
কারণে তারা হস্তমৈথুন
করেন না। অথচ এদের বেলায়
উল্টোটা সত্যি। তারা হস্তমৈথুন
করেন না কারণ তাদের ঘনঘন
স্বপ্নদোষ
হয়।’
একজন পুরুষের স্বপ্নদোষের
মাত্রা বেড়ে যায়
যদি তিনি টেস্টোসটেরনসমৃদ্ধ
ওষুধ
গ্রহণ করেন। একটি গবেষণায়
দেখা গেছে, কিছুসংখ্যক বালক
টেস্টোসটেরনের
মাত্রা বাড়ানোর
ফলে তাদের স্বপ্নদোষের
মাত্রাও
মারাত্মকভাবে বেড়ে গেছে।
১৭
শতাংশ
থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০
শতাংশে।
বয়ঃসন্ধিকালে ১৩ শতাংশ
পুরুষের
প্রথম বীর্যপাতের
অভিজ্ঞতা ঘটে স্বপ্নদোষ
হিসেবে।
তবে অনেকেই প্রথম বীর্যপাত
ঘটায়
হস্তমৈথুনের মাধ্যমে।
স্বাভাবিকভাবে বীর্যপাতের
পরে পুরুষাঙ্গ শিথিল হয়ে যায়।
তবে স্বপ্নদোষের ক্ষেত্রে,
বীর্যপাতের পরও পুরুষাঙ্গ শক্ত
থাকে।
যদিও স্বপ্নদোষ প্রতিরোধ
করতে কিংবা বন্ধ
করতে বেশকিছু
চিকিৎসা রয়েছে,
তবে অনেকেই
সেই চিকিৎসার মধ্যে যান না।
হিক্কার মতো স্বপ্নদোষেরও
অনেক
ধরনের ঘরোয়া প্রতিষেধক
রয়েছে,
তবে তার কোনো বৈজ্ঞানিক
ভিত্তি নেই।
তা ছাড়া স্বপ্নদোষ
কোনো শারীরিক
ক্ষতি করে না বলে এবং কোনো
ধরনের
সমস্যা সৃষ্টি করে না করে বলে
সাধারণত চিকিৎসা গ্রহণের
পরামর্শ
দেয়া হয় না।
মহিলাদের
ক্ষেত্রে কিনসে দেখেছেন, ৫
হাজার ৬২৮ জন মহিলার
মধ্যে প্রায় ৪০
শতাংশ মহিলা তাদের ৪৫ বছর
বয়সের
সময় কমপক্ষে একবার স্বপ্নদোষের
অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। ওই সব
মহিলা কিনসের সাথে এক
সাক্ষাৎকারে একথা বলেছেন।
এক
গবেষণায় দেখা গেছে, ৮৫
শতাংশ
মহিলা তাদের ২১ বছর বয়সের সময়
স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ
করেন।
কেউ কেউ ১৩ বছর বয়সে পড়লে এ
অভিজ্ঞতা লাভ করেন। যেসব
মহিলা ঘুমের মধ্যে চরম পুলক লাভ
করেন, সাধারণত তাদের
বছরে কয়েকবার এটা হয়।
মহিলাদের
রতিমোচন হিসেবে ঘুমের
মধ্যে যৌন
উত্তেজনা জাগে যার
মাধ্যমে তারা রতিমোচনের
অভিজ্ঞতা লাভ করেন। পুরুষদের
ক্ষেত্রে তাদের স্বপ্নদোষ
নির্ণয়
করা সহজ, কারণ হলো বীর্য।
মহিলাদের
যোনিপথে নিঃসরণ রাগ
মোচন ছাড়াই যৌন উত্তেজনার
চিহ্ন
হতে পারে।
স্পারম্যাটোরিয়া
১৮ ও ১৯ শতকে, যদি একজন রোগীর
ঘনঘন
অনৈচ্ছিক বীর্যপাত
হতো কিংবা স্বাভাবিকের
চেয়ে বেশি পরিমাণ বীর্য বের
হতো তখন তার রোগ নির্ণয়
করা হতো স্পারম্যাটোরিয়া বা ‘
ধাতুদৌর্বল্য’ বলে। এ
ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ
এবং অন্যান্য চিকিৎসা যেমনন্ধ
খৎনা করার পরামর্শ দেয়া হতো।
বর্তমানে কিছু হার্বাল ওষুধ
দিয়ে অনেকেই এর
চিকিৎসা করলেও
তার কোনো বৈজ্ঞানিক
ভিত্তি নেই।
প্রচলিত ধারণা
অনেক রোগী স্বপ্নদোষ
হওয়াকে মারাত্মক রোগ
বলে মনে করেন। তাদের ধারণা,
যৌবনে এটা একটা প্রধান যৌন
সম্পর্কিত রোগ। কেউ কেউ
নানা ধরনের চিকিৎসা করানন্ধ
এমনকি স্বপ্নদোষ ও হস্তমৈথুনের
জন্য
প্রচলিত ব্যয়বহুল চিকিৎসা করান।
এদের
অজ্ঞতার সুযোগ নেন অনেকে।
স্বপ্নদোষকে ভয়াবহ রোগ
হিসেবে অভিহিত
করে রোগীর
মনে আতঙ্ক সৃষ্টি করেন।

জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়
নারী পূর্ণাঙ্গতা পায় মা হবার মাঝে। যে নারী মা হওয়ার সুখ লাভ করতে পারে না তার কষ্টের মাত্রা কেউই অনুধাবন করতে পারে না। নারীর মা হতে না পারার অক্ষমতাকে বলা হচ্ছে ‘ বন্ধ্যাত্ব’।
বন্ধ্যাত্ত্বের জন্য নারী যেমন দায়ী হতে পারে, ঠিক তেমনি পুরুষও দায়ী হতে পারে। তবে বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নয়নে বন্ধ্যাত্ত্বের চিকিৎসার সুফল নারীরা পাচ্ছেন।
বিয়ের আগে বা পরে নারীপুরুষের মিলনের ফলে শতকরা ৯০ টি ক্ষেত্রে নারী সন্তান সম্ভবা হতে পারে; ১০টি ক্ষেত্রে নারীর সন্তান হয় না। চিকিৎসার মাধ্যমে এই ১০টির মধ্যে আবার ৬/৭টি ক্ষেত্রে সন্তান হয়। এবং বাকি ৩/৪টি ক্ষেত্রে কোন আরোগ্যের লক্ষণ দেখা যায় না।
কখন ‘বন্ধ্যাত্ত্ব নির্ধারণ করা যায়ঃ
দুই বছর বা তার অধিক সময় চেষ্টা করার পরেও গর্ভ ধারনে ব্যর্থ হলে তখন তাকে বন্ধ্যাত্ত্ব বলে। শতকরা ৮% দম্পতি বন্ধ্যাত্বের শিকার হন।
বন্ধ্যাত্ব স্বামী বা স্ত্রী উভয়ের কারনেই হতে পারে।
প্রাথমিক বন্ধ্যাত্ব
বিবাহের পর সকল সুবিধা থাকা সত্ত্বেও যদি নারী গর্ভধারণ করতে না পারে তখন তাকে প্রাথমিক বন্ধ্যাত্ব
বলে।
দ্বিতীয় পর্যায়ের বন্ধ্যাত্বঃ
প্রথমবার নারী গর্ভধারণ করার পর যদি পরবর্তীতে সে গর্ভধারণ করতে ব্যর্থ হয় তবে তাকে দ্বিতীয় পর্যায়ের বন্ধ্যাত্ব বলে।
স্বামীর কারণে বন্ধ্যাত্বঃ
স্বামীর বীর্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শুক্রাণু না থাকলে।
মৃত শুক্রাণু বা শুক্রানুবিহীনবীর্যের কারণে
একটি অণ্ডকোষ বা লুপ্তপ্রায় অন্ড কোষ, জন্মগতভাবে অণ্ডকোষ না থাকলে
অন্ড কোষ প্রদাহ, মাম্পস বা গলা ফুলা রোগের প্রদাহের কারনে
বিকৃত শুক্রাণু থাকলে
যৌন ক্রিয়ায় অক্ষম হলে
শুক্রাণু বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয় তাপ বা পরিবেশ অন্ড কোষে না থাকলে
যৌনাঙ্গে যক্ষা, গনোরিয়া প্রভৃতি রোগ থাকলে
টেস্টিকলস হতে সুস্থ্য শুক্রকীট যদি নির্গত না হয়
উপযুক্ত ক্রোমোজোম সৃষ্টি না হলে
বিভিন্ন রোগ থাকার কারণে সন্তান সৃষ্টি ক্ষমতা লোপ পাওয়া
নারীর কারণে বন্ধ্যাত্বঃ
নালীতে কোন( obstruction) থাকা
গনোরিয়া সিফিলিস থাকা
এপেন্ডিসাইটিস, এসাইটিস থাকলে
ওভারীর টিউমার থাকলে
ওভারী ঠিকমত কাজ না করলে
ওভারী হতে সুস্থ্য ওভার সৃষ্টি না হলে
নারীর বেশি বয়সে মেনোপজ বন্ধ হলে
ডিম্ব কোষ ডিম্ব উতপাদনের বয়স না হলে
পুরুষ বীর্য যোনী থেকে বেরিয়ে আসার কারণে বন্ধ্যাত্ব হতে পারে
বীর্য ঠিক মত যোনীতে প্রবেশ না করলে
বিভিন্ন রোগে থাকার জন্য সন্তান সৃষ্টির ক্ষমতা লোপ পায়।
রোগ নির্ণয়ঃ
বন্ধ্যাত্বের কারণ সঠিক ভাবে নির্ণয় করা বেশ জটিল। রোগের চিকিৎসার পূর্বে সঠিক ভাবে রোগের কারণ টি নির্ণয় করতে হবে।প্রথমে স্বামীর শারীরিক অবস্থা ও বীর্য পরীক্ষা করতে হবে।তার যৌন তন্ত্র, কোষ, নিউক্লিয়াস, ক্রোমোজোম ঠিকমত আছে কি না এবং বীর্য, শুক্র কীট সুস্থ্য কিনা তাও জানতে হবে।
স্বামীর যদি কোন অসুবিধা ধরা না পরে তখন স্ত্রী কে পরীক্ষা করে দেখতে হবে। বয়স অনুপাতে শারীরিক কোন সমস্যা রয়েছে কিনা, মাসিক অনিয়মিত না নিয়মিত, জরায়ু বা যোনীর কোন রোগ আছে কি না, অতিরিক্ত ওজন, ইত্যাদি ভালো করে দেখতে হবে। এছাড়াও বিবাহ পূর্ব ও বিবাহ পরবর্তী জীবনের ইতিহাস জেনে নিতে হবে। এ ছাড়াও নিম্ন লিখিত রোগে আক্রান্ত হয়েছে বা পূর্বে ছিল কিনা পরীক্ষা করে দেখতে হবে।
যে রোগ আছে দেখতে হবেঃ-
গনোরিয়া
সিফিলিস
টিউবারকিউলোসিস
এপেন্ডিসাইটিস
ডায়াবেটিস
যোনীতে বা জরায়তে অপারেশন
ফাইলেরিয়া
কালা জ্বর
ডেঙ্গু
ডিপথেরিয়া
ম্যালেরিয়া
বসন্ত
হাম
অপুষ্টি
রক্ত স্বল্পতা বা রক্ত হীনতা
এই সকল বিষয় গুলো ভালোভাবে জেনে সঠিক ভাবে রোগ নির্ণয় করে ঔষধ নির্বাচন করা প্রয়োজন। আনুমানিক ঔষধ সেবনে কাজ হয় না।
বন্ধাত্ব রোগ নির্ণয়ে হোমিও চিকিৎসা ও পরামর্শঃ
হোমিওপ্যাথিতে বন্ধ্য রোগের চিকিতসার জন্য রেপার্টরি রুব্রিক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রতিটি লক্ষণের আলাদা আলাদা ঔষধ হোমিওপ্যাথিতে রয়েছে। যারা চিকিৎসা নিতে চান তারা নিজেদের সব লক্ষণ সমূহ নিয়ে অভিজ্ঞ একজন হোমিও ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন। ডাক্তারকে আপনার সবকিছু জানালে চিকিৎসা পাওয়া সহজ হবে।
বিজ্ঞান ও বাস্তব সম্মত চিকিৎসা বিধান হোমিওপ্যাথিক চিকিতসায় রয়েছে বন্ধ্যাত্ব নিরাময়ের সুন্দর ও স্বাস্থ্য সম্মত সমাধান।
গনোকক্কাস নামক এক প্রকার জীবানু যদি নারী বা পুরুষের যৌনাঙ্গে থাকে তবে যৌন মিলনের সময় এক যৌনাঙ্গ থেকে অন্য যৌনাঙ্গে জীবানু সংক্রামিত হয়ে থাকে।
এই জীবানু নারী বা পুরুষের যৌনাঙ্গ প্র থমে বাসা বাধেএবং ক্ষত সৃষ্টি করে। পরে পুজ সৃষ্টি হয়
জীবানুযুক্ত পুজ যৌনাঙ্গে মিলন হলে একজনের দেহ থেকে অন্যজনেরদেহে এই রোগ সংক্রমিত হয় প্রমেহ গনোরিয়া একটি যৌনরোগ। এই রোগ নারী ওপুরুষের উভয়ের হতে পারে।গনোরিয়া -রোগ- রোগগ্রস্ত নারী/পুরুষের মিলন ছাড়া অন্যকোন ভাবে সংক্রামিত হয় না
লক্ষণ ঃ গনোরিয়া রোগগ্রস্ত নারী বা পুরুষের যৌন মিলনের সময় জীবানু যৌনাঙ্গের ভিতরে প্রবেশ করে ও বাসা বাধে এবং এক সপ্তাহ মধ্য রোগের প্রকাশ ঘটে।
১। রোগের প্রথম অবস্থায় নারী ও পুরুষের উভয়ের প্রস্রাবে জালা করে।
২।পুরুষের ইন্দ্রিয়ের মুখে ও ভিতরের নালীতে এবংনারীর যোনির চার পাশে ও মুএনালীতে ছোট ছোট ক্ষত সৃষ্টি হয়
৩। প্রস্রাব করতে কষট হয়
৪। প্রস্রাবের পর ইন্দ্রিয় চাপ দিলে সামান্য পুজ বের হয়।
জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়
ইতিপূর্বে অনেকবার এ বিষয়ে আলাদা আলাদা পোষ্ট দেওয়া হয়েছে।তারপরও বলতে হচ্ছে যেহেতু বর্তমানে যৌন সমস্যা একটি মারাত্মক সমস্যা। দিন দিন এই রোগীর হার বেড়ে যাচ্ছে। এই সমস্ত রুগীদের চিকিৎসা নিয়ে আছে অনেক জটিলতা। আগই বলেছি এর অনেকগুলো স্টেজ আছে।
সিফিলিস
গনোরিয়া
হার্পিস
ট্রাক্টট ইনফেকশান
কিছু কিছু গনোরিয়ার রোগী বলে স্যার আমার পেনিস দারায়না।ভাইরে অসুস্হ পেনিস কেমনে দাড়াইবে।ওরে আগে সুস্হ হতে দেন।
আবার ট্রাক্ট ইনফেকশানের রোগী বলে স্যার এক মিনিটও থাকতে পারিনা।প্রস্রাব নালীকে গঙ্গা বানিয়ে ফেলছেন তো কেমনে থাকবেন।দেশের আনাচে কানাচে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন চমকপ্রদ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। অনেকেই এসব রঙ-বেরঙ্গের প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসা নিয়ে হচ্ছে প্রতারিত। আমার কাছে অনেক রুগীরা আসে। তাদের কথা শুনে মনে হচ্ছে অনেকেই এ রোগ নিয়ে মহাটেনশনে আছেন। অনেকেই এ সমস্যা নিয়ে বিচলিত। কোথায় গেলে ভাল চিকিৎসা পাবে তা কেউ বুঝতে পারছেন না।
আসলে যৌন সমস্যা কোন সমস্যাই নয়। একটু বুঝে চললে আর জীবনটাকে নিয়মের ভিতর আনলে এ রোগ কোন রোগই নয়। তবে জীবন চলার পথে কিছু সমস্যা থাকে। আমরা নিজেরাই কিছু সমস্যা নিজেদের শরীরে সৃষ্টি করি। যার ফলে আমরা হতাশায় ভুগি আর ভাবি হয়ত এ রোগের কোন চিকিৎসা নাই। কিন্তু এখনও যদি আমরা জীবনটাকে সুন্দর করে সাজাতে পারি আর সমস্যার কারনে ভাল ও অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হই আল্লাহর রহমতে আমরা একটি সুন্দর সুখী নীড় তৈরী করতে পারব। আজকাল রাস্তাঘাটে চলাফেরা করলে দেখি বাহারি রঙের বাহারি সব চিকিৎসার পোস্টার বা সাইনবোর্ড।
বিশেষ করে যৌন সমস্যা নিয়ে। অনেক পোস্টার দেখা যায় যে তারা সাত দিনের ভিতর সব ঠিক করে দিবে। চ্যালেঞ্জ, গ্যারান্টি, বিফলে মূল্য ফেরত, জীবনের শেষ চিকিৎসা বিবিধ।
আসলে মুল কথা হল আমাদের দেশে বেশীর ভাগই পুরুষরা এ সমস্যাই ভুগছে। মেয়েদের ভিতর এ সমস্যা আছে তবে খুব কম। আমরা চিকিৎসা করার সময় দেখি মেয়েদের সংখ্যা অনেক কম। এক হিসেবে সেক্স সমস্যাটা কিছুই না। তবে বিশেষ কিছু কারনে সমস্যা হয়ে থাকে। মুলতঃ যে সব কারনে সমস্যা হয়ে থাকে সেগুলো হচ্ছে-
১- মানসিক দুঃচিন্তা, মানসিক হতাশা, মানসিক ভীতি।
২- অতিরিক্ত হস্তমৈথুন
৩- সময়মত বিবাহ না করা।
৪- যৌনশক্তি বাড়ানোর নামে অনটাইম মেডিসিন সেবন করা।
৫- অতিরিক্ত ধূমপান করা।
৬- নেশার জিনিষ সেবন করা।
৭- স্বামী-স্ত্রী মাঝে বহুদিন সম্পর্ক ছিন্ন থাকা।
৮- দীর্ঘদিন যাবত কঠিন আমাশয় ও গ্যাস্ট্রিক রোগে ভোগা।
৯- সঙ্গ দোষ। অর্থাৎ খারাপ বন্ধুদের কারনে খারাপ কাজে সম্পৃক্ত হওয়া, পর্ণ মুভি দেখা, এ জাতীয় চিন্তা করা।
১০- অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হওয়া।
১১- ডায়াবেটিস হবার কারনে।
১২- মোটা হবার কারনে।
১৩- যারা কায়িক পরিশ্রম কম করে, মানে অলস যারা।
১৪- প্রেম করে বিয়ের আগেই অবাধ মেলামেশা করা।
১৫- পরিবারের উদাসীনতা।
১৬- ধর্মীয় অনুশাসন না মেনে চলা।
মূলতঃ এসব কর্মকাণ্ড-ই আরও সমস্যা আছে। তবে এ সমস্যাগুলো আমরা চিকিৎসা করার সময় রোগীদের মাঝে দেখি। যে সমস্যা থেকেই Impotence হোকনা কেন হোমিওপ্যাথিই পারে এর সমাধান। চিকিৎসা আমরা রোগের নয় রোগীর করে থাকি। সেদিক থেকে অনেক মেডিসিন আসে যেমন –
1-Acid Phos.
2-Agnus Cast.
3-Ashwagandha.
4-Caladium Segu.
5-Damiapalant.
6-Ginseng.
7-Muira Puama.
8- Nupher Luteum.
9-Salis Nig.
10-Selenium.
11-Trriubulas Terri.
12-Titanium.
13-Yohimbinum.
অসংখ্য মেডিসিন আছে হোমিওপ্যাথিতে। লক্ষনের সাথে মিল রেখে হোমিও নিয়মনীতি অনুযায়ী চিকিৎসা করলে আল্লাহর রহমতে পুরো সুস্থতা সম্ভব। তবে এ সমস্যা হতে মুক্তি পাবার আগে যে বিষয়গুলি মাথায় রাখতে তা হল অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড প্রাপ্ত অভিজ্ঞ ডাঃ কাছে যেতে হবে, যে মেডিসিন খাবেন তা অরিজিনাল হতে হবে, (এখন জার্মান ওইলমার শোয়েব কোম্পানির মেডিসিন নিঃসন্দেহে খুব ভালো)।আমি মূলত এগুলো বেশি ব্যবহার করি।একজন ভাল ডাঃ আপনার সমস্ত কথা শুনে মেডিসিন লিখে দিল কিন্তু আপনি ওরিজিনাল মেডিসিন পেলেননা লাভ কিছুই হলনা। সেই জন্য সব দিক খেয়াল রেখে চিকিৎসা নিন ভালো থাকবেন। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা কখনই অস্থায়ী নয়। এ চিকিৎসার পুরো কোর্স কমপ্লিট করলে স্থায়ী সমাধান অবশ্যই সম্ভব।
সবশেষে একটি কথা না বললেই নয়, যে সমস্ত ভাইয়েরা বাজারে প্রচলিত যেসব অনটাইম সেক্সুয়াল মেডিসিন পাওয়া যায় সেগুলো স্বাস্থ্যর জন্য খুবই ক্ষতিকর। এ বিষয়ে অনেকেই অনেক কথা বলতে পারে কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। এসব মেডিসিন ক্ষতি ছাড়া কোন উপকার হয়না। তাই আমরা সচেতন থাকব। হতাশা থেকে বেরিয়ে এসে ব্যস্তবতার আলোকে সঠিক চিকিৎসা নিন। নিরাপদ করুন আপনার যৌনজীবন।
চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
বন্ধ্যাত্ব বা নি:সন্তান। বিয়ের পর স্বামী/স্রী যখন ইচ্ছাকৃতভাবে সন্তানের আসা করে, তখনও যদি তাদের সন্তান লাভ না হয়, তবে বন্ধ্যাত্ব বা বাঁজা বলে আখ্যা দেওয়া হয়
।। বন্ধ্যাত্বকে দু'ভাগে ভাগ করা যায় যেমন:
(১) জম্মগত বন্ধ্যাত্ব।
(২) রোগ জনিত বন্ধ্যাত্ব।
চিকিৎসা -বিজ্ঞানীদের মতে:
স্বামী/স্রীর মিলনের ফলে শতকরা নব্বইজন সন্তান লাভ করে। বাকী দশজন মধ্য ছয়/সাতজনের রোগজনিত বন্ধ্যাত্ব থাকে। এবং তারা ঠিকমত চিকিৎসা চালিয়ে গেলে সন্তান লাভে সক্ষম হয়। এর পরে বাকি তিন/চারজন চিকিৎসায় সন্তান লাভে ব্যথ হলে জম্মগত বন্ধ্যাত্ব হিসাবে ধরা যাবে।তাছারা নানা রকম পরীক্ষায় জম্মগত বন্ধ্যাত্ব প্রমানিত হবে।
কারনঃ
(১) জ ম্মগত বন্ধ্যাত্ব (স্রী)
* জম্মগতভাবে ডিম্বাশয়ে ডিম্ব উত পাদন বাধা।
* যোনিরজম্মগত ক্রিয়াশীল না থাকা।
* যোনির জম্মগত অপরিণতি।
* জম্মগত। জরায়ুর গঠন ঠিকমত না হওয়া প্রভৃতি।
♦ জম্মগত বন্ধ্যাত্ব (পুরুষ)
* জম্মগত ভাবে টেসটিস গঠনে গোলমাল থাকা
* জম্মগত ভাবে বীযে শুক্রকীট উতপাদনে না হওয়া।
* অন্যান্য।!
♥জ্ঞাতব্যঃ
জম্মগত ভাবে স্রী/পুরুষের উপরোক্ত ত্রুটি গুলো থাকলে সন্তান লাভের আশা করা যায় না।
(২) রোগজনিত বন্ধ্যাত্ব (স্রী)
* সিফিলিস,গনোরিয়া, রোগে আক্রান্ত।
* ডিম্বাশয় টিউমার।
* হরমোন গোলমাল জনিত মাসিক স্রাব ঠিকমত না হওয়া।
* দৈহিক অপুষ্টি।
* অতিরিক্ত রক্ত শন্যতা।
*অত্যধিক মোটা হওয়া বা মেদ জমা।
* মানষিক রোগ- প্রচণ্ড , দুশিচন্তা,পুরুষের প্রতি ঘৃনা, বিরক্তি, সন্তান হতে ভয়, আঘাত, প্রচণ্ড শোক প্রভৃতি।
* নানা রোগে থেকে ডিম্বপুনতায় বাধা।
♠ রোগজনিত বন্ধ্যাত্ব(পুরুষ)
* সিফিলিস বা গণোরিয়া রোগে ভোগা।
* নানা রোগে শুক্রকীট উতপাদনে হয়ে মারা যাওয়া।
* একশিরা,ফাইলেরিয়া, ডায়াবেটিস, কালাজর,ম্যালেরিয়া,বসন্ত,টাইফয়েড প্রভৃতি রোগে ভোগা।
* যোনিতে বীয প্রবেশ না করা।
* পুরুষ হরমোন গোলমাল থাকলে।
* শরীর বেশী মোটা হলে।
* মানষিক রোগ-স্বামী/স্রী যৌন মিলনে মনের মিলেল বাধা।
♦ জ্ঞাতব্যঃ
রোগজনিত বন্ধ্যাত্ব- বেশী ভাগ ক্ষেএে ঠিকমতো চিকিৎসা করলে সন্তান লাভের আাশা করা যায়।
♦ চিকিৎসা ঃ
কি কারনে বন্ধ্যাত্ব তার খোজ নিয়ে সম্ভব হলে চিকিৎসা করতে হবে।
♣ রোগজনিত বন্ধ্যাত্ব (স্রী)
* সিফিলিস বা গণোরিয়া রোগে নারী আক্রান্ত হলে উপযুক্ত চিকিৎসা করতে হবে।
* ডিম্বা শয় টিউমার হলে চিকিৎসা করতে হবে।
* মানষিক অবস্থা খারাপ থাকার ফলে যদি দেখা যায় সন্তানলাভে অসুবিধা হচ্চে তবে মানষিক চিকিৎসা য় মনের সুস্থ্য পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে।
* দৈহিক অপুষ্টি ও রক্তশুন্যতার খেয়াল করতে হবে।
এই বন্ধ্যাত্ব উন্নত চিকিৎসা রয়েছে বিজ্ঞান সম্মত চিকিৎসা রয়েছে হোমিও প্যাথিতে।
জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়

নারীর প্রথম যৌবন কালে বা যৌবন চলা কালে যদি কামের বেগ সৃষ্টি না হয় তখন তাকে কামশীতলতা বলে এই কাম শীতলতা সাধারনত দু টি কারনে হয়ে থাকে
(১) দৈহিক (২) মানষিক।
♦ (১) দৈহিক----
* নারীর যৌন হরমোনের গোলমাল।
* নারীরজম্মগত জননতন্ত্রের ত্রুটি।
* শারীরিক রক্তশুন্যতার ও পুষটির অভাব।
* স্নায়বিক দবলতা।
♦ (২) মানষিক-----
* নারীর- বিয়ের পর স্বামীর প্রতি আসক্তি না থাকা।
* অনেক সন্তান হওয়ার কারনে যৌন মিলনে অনাশক্তি।
* গভসঞ্চাররকে ভয়, ফলে কাম বাসনা থেকে দুরে থাকা।
* পর পুরুষের প্রতি আসক্তি, স্বামীর প্রতি মোহ না থাকা।
* স্বামীর যৌন-নিপীরন ও যৌন- নিষ্ঠুরতা।
♦ লক্ষনঃ
(১) দৈহিক
♥ নারীর যৌন হরমোন গোলমালের ফলে-- মাসিক ঋতুস্রাব ঠিক মতো হয় না। নানা রকম অসুবিধা দেখা দেয় যায়। অনেকদিন ধরে রজঃস্রাব হওয়া। মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তস্রাব,ভাঙা রজ স্রাব বা মাসিক পরিস্কার না হওয়া প্রভৃতি জরায়ুর গোলমাল থেকে নারীর কামশীতলতা জম্মায় বা কামশীতলতার দৈহিক লক্ষনগুলির মধ্য উপরোক্ত অসবিধাগুলি দপখা যায়।
♦ (২) মানষিক---
* স্বামীর প্রতি আকশন না থাকার জন্য যৌন উওেজনায় সাড়া থাকে না।
* পর পুরুষের সাথে মন দেওয়া -নেওয়া থাকলে স্বামীর প্রতি অবহেলা থেকে কাম ভাব জাগে না।
* অধিক সন্তান হওয়ার ফলে সহবাসের প্রতি বীতরাগ সৃষ্টি হয়।
মহিলাদের যাবতীয় গাইনি সমস্যা সমাধানের জন্য হোমিও প্যাথিতে রয়েছে সু চিকিৎসা ।

জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়

প্রাথমিক অবস্থায় দেখতে হবে অজানা অথবা অবৈধ ভাবে কারও সাথে যৌন -মিলন , শারীরিক স্পর্শ অথবা ঐ জাতীয় কিছু করেছেন কিনা ? এ ছাড়া কিছু কিছু ভাইরাস , ক্যান্ডিডা এবং পরজীবী জীবাণু আছে যা যৌন মিলন না করলে ও পরিবেশগত অনেক কারনেই সংক্রামিত হতে পারে তাও খুজে বের করতে হবে হবে — নতুবা চিকিৎসা করে সুস্থ হলেও আবার সংক্রামিত হতে পারেন ।
সিফিলিস একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত যৌনবাহিত সংক্রমণ। অন্যান্য এসটিআই এর তুলনায় সিফিলিস সাধারণত কম হয়ে থাকে, কিন্তু বাংলাদেশে এর প্রাদুর্ভাব এখন ও একটু বেশী ।সিফিলিস কে বাংলায় ফিরিঙ্গি রোগ বা গর্মি রোগ বা উপদংশ বলা হয়ে থাকে । স্পিরোসেত ব্যাকটেরিয়া ট্রেপোনেমা পেলিডাম উপজাত পেলিডাম দ্বারা সৃষ্ট একটি যৌনবাহিত রোগ। জীবাণুটি যৌন মিলন, যৌনতা জাতীয় সংস্পর্শ; রক্ত পরিসঞ্চালন, চুম্বন,চামড়ার আঘাতপ্রাপ্তি এবং গর্ভাবস্থায় বা জন্মের সময় মায়ের কাছ থেকে ভ্রূণে সংক্রমিত হতে পারে (যাকে কনজেনিটাল সিফিলিস বলা হয়)।
অসুখ টি নয় থেকে নব্বই দিনএ পর পর্যন্ত হতে পারে। অর্থাৎ জীবাণু দেহে প্রবেশের পর রোগের প্রাথমিক উপসর্গ দেখা দিতে এ রকম সময়ের প্রয়োজন হয়। সাধারণ ভাবে ১৫ থেকে ২১ দিনের মধ্যেই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রাথমিক উপসর্গ দেখা দেয় এবং অনেক সময় প্রাথমিক লক্ষণ ( যৌনাঙ্গে ক্ষত বা ঘা, হাতের তালু, পায়ের পাতার নিচে ফুস্কুড়ি এবং জ্বালা যন্ত্রণা ইত্যাদি ) দেখা দেওয়ার পর অনেক সময় সাধারণ চিকিৎসা অথবা এমনিতেই ভাল হয়ে গেছে মনে হলেও পূর্ণ চিকিৎসা না করালে তা আবার পুনারায় কয়েক বছর পর ও দেখা দিতে পারে ( রক্তে জীবাণুটি সুপ্ত অবস্থায় লুকিয়ে থাকে ) এবং উক্ত ব্যাক্তি অন্য সুস্থ কারও সাথে যৌন মিলন , যৌনাঙ্গ চুম্বন, টোঠ চুম্বন , রক্ত দান ইত্যাদির মাধ্যমে সুস্থ ব্যাক্তির দেহে জীবাণু সংক্রামিত করে থাকে । বাংলাদেশ তথা ভারত বর্ষে এই অসুখটি অবৈধ এবং ভাসমান যৌনকর্মের মাধ্যমেই সংক্রামিত হয় বেশী । এর মধ্যে পরপুরুষ বা নারী তে আসক্তরাই বেশী ভুক্ত ভোগী হয়ে থাকেন — অসুখটির শেষ পরিনিতি হিসাবে স্নায়বিক অক্ষমতা ( ধ্বজভঙ্গ ) হৃৎপিণ্ডঘটিত ও যকৃতের অন্যান্য জটিল রোগ সৃষ্টি করে থাকে
সাধারণত পুরুষের বেলায় ঃ
যৌনাঙ্গে চুলকানো এবং উক্ত অঞ্চলের যে কোন জায়গায় জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা, প্রস্রাবের রাস্তায় পূঁজ, পুরুষাঙ্গে ঘা বা ক্ষত, অন্ডকোষে ব্যাথা ও ফোলা, ঘন ঘন প্রস্রাব বা প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা, কুচকি ফুলে যাওয়া ও ব্যথা ইত্যাদি – তখন দেরি না করে আপনার হাউজ ফিজিশিয়ানের সাথে পরামর্ষ নিতে হবে এবং তিনির উপদেশ অনুসারে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অথবা সাধারণ প্যাথলজিক্যাল কিছু পরিক্ষা করে সম্পূর্ণ নিশ্চিত হতে পারবেন আপনার শরীরে যৌন রোগ সংক্রামিত হয়েছে কি-না ? । মনে রাখবেন অনেক জীবাণু আছে যা শুধু মাত্র মহিলাদের যৌনাঙ্গে সুপ্ত অবস্থায় লুকিয়ে থাকে যা উক্ত মহিলা নিজেই জানেননা ( কোন সমস্যা না করায় ) ! অথচ মিলনের পর পুরুষের দেহে সংক্রামিত হওয়ার পর তা ধরা পড়ে । ( বিস্তারিত অন্যান্য পর্বে জেনে নিতে পারেবেন )
মহিলাদের বেলায় ঃ-
যোনিপথে- পায়ুপথে ব্যথাযুক্ত বা ব্যথাহীণ ফোড়া, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া করা, যোনিপথে দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব, যৌনাঙ্গে ক্ষত বা ঘা অথবা যোনিপথে রক্তপাত, যোনিপথে চুলকানি ও জ্বালাপোড়া, তলপেটের দুইদিকে ব্যথা,সহবাসের সময় ব্যথা, কুঁচকিতে ব্যথা, বা লসিকা গ্রন্থি ফুলে যাওয়া এবং অনেকসময় জ্বর এবং ফ্লু এর মত অসুখের লক্ষণ দেখা দিলেও তা এমনিতেই সেরে যায় ।
মনে রাখবেন এ সব উপসর্গ অবৈধ ভাবে কারও সাথে যৌন -মিলন , শারীরিক স্পর্শ অথবা ঐ জাতীয় কিছু করার কয়েক দিন , কয়েক সপ্তাহ থেকে তিন মাস পর ও দেখা দিতে পারে । পুরুষের বেলায় ও অনুরুপ ভাবে অনেক জীবাণু আছে যা পুরুষদের তেমন ক্ষতি না করলেও মহিলাদের জন্য খুবী বিপজ্জনক অথবা অনেক জীবাণু আছে পুরুষদের শরীরে সুপ্ত অবস্থায় লুকিয়ে থাকে এবং যৌন মিলনের মাধ্যমে সুস্থ শরীরে ঢোকে পড়ার পর বিপরিত লিঙ্গের ভাইরাল রিয়েক্টিভিটি ইন্টলারেন্সের জন্য অসুখটি সাথে সাথে দেখা দেয় । ( তখন দেরি না করে আপনার বিশ্বস্ত হাউজ ফিজিশিয়ানের পরামর্ষ নেওা উচিৎ )
ভুলে গেলে চলবেনা , যৌন সংক্রামিত অনেক জীবাণু আছে আছে যা চিকিৎসা ছাড়াই লক্ষণ ও উপসর্গ গুলো কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এমনিতেই ভালো হয়ে যেতে পারে কিন্তু পরবর্তীতে বার বার উক্ত লক্ষণ সহ অনেক জটিলতা দেখা দিতে পারে অর্থাৎ উক্ত আক্রান্ত ব্যাক্তি যৌন -জীবাণু বহনকারী হিসাবে চিহ্নিত ..!!! সাবধান ! একজন যৌন জীবাণু আক্রান্ত ব্যাক্তি গোটা পরিবার তথা সমাজ বা অঞ্ছল কে মারাত্মক বিপর্যয়ের মুখে টেলে দিতে পারে . !!! তাই এসব বিষয় অবহেলা করা মোটেই উচিৎ নয় বরং সন্দেহ হলে তার তার সঠিক পরিক্ষা-নিরিক্ষা করা লজ্জার কিছু নয় ।
মেয়েদের জন্য এ টি একটি নিরাপধ গোপনীয় পেইজ এখানে আপনি আপনার গোপনীয় সামাজিক মানসিক ও আপনার জিবনে ঘটে যাওয়া যে কোন বিষয় নিয়ে মনের ভাব ইচ্ছে মত প্রকাশ করতে পারেন।
আপনাদের যে কোন সমস্যা বা কিছু জানার বা প্রশ্ন করার থাকলে দয়া করে আমাদের পেইজ লাইক দিয়ে ইনবক্স মেসেইজ করুন।দয়া করে পোস্ট এ কোন কমেন্ট করবেন না,আপনার নিজ গোপনীয়তা ১০০% বজায় রাখুন ফেইক আই ডি বা ফেইক ছবি যুক্ত আই ডির কোন প্রশ্নের উঃ দেওয়া হয় না। দয়া করে রিয়েল আই ডি দিয়ে প্রশ্ন করুন,অন্নথায় ব্লক হয়ে যাবেন। আমাদের পোস্ট যদি ভাল দয়া করে জনসার্থে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ ।
জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়
পুরুষের_যৌন_দুর্বলতা
চমকপ্রদ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। অনেকেই এসব রংবেরঙের প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসা নিয়ে হচ্ছে
প্রতারিত। আমার কাছে অনেক রুগিরা আসে। তাদের কথা শুনে মনে হচ্ছে অনেকেই এই রোগ
নিয়ে মহাটেনশনে আছেন। আবার অনেকেই এ সমস্যা নিয়ে বিচলিত কোথায় গেলে ভাল চিকিৎসা
পাবে তা কেউ বুঝতে পারছে না।
আসলে যৌন সমস্যা কোন সমস্যাই নয়। একটু বুঝে চললে আর জীবনটাকে নিয়মের ভিতরে আনলে এ রোগই নয়। তবে জীবন চলার পথে কিছু সমস্যা থাকে। আমরা নিজেরাই নিজেদের শরীরে সৃষ্টি করি। যার ফলে আমরা হতাশায় ভুগি আর ভাবি হয়তো এ রোগের কোন চিকিৎসা নেই। কিন্তু এখনো যদি আমরা জীবনটাকে সুন্দর করে সাজাতে পারি, আর সমস্যার কারণে ভালো ও অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হই, আল্লাহ্‌র রহমতে আমরা একটি সুন্দর সুখী নীড় তৈরি করতে পারবো।
আজকাল রাস্তা ঘাটে চলাফেরা করলে দেখি বাহারী রঙের বাহারী সব চিকিৎসার পোস্টার বা সাইনবোর্ড। বিশেষ করে যৌন সমস্যা নিয়ে অনেক পোস্টার দেখা যায় যা তারা সাত দিনের ভিতর সব ঠিক করে দিবে। চ্যালেঞ্জ, গ্যারান্টি, বিফলে মূল্য ফেরত, জীবনের শেষ চিকিৎসা বিবিধ। আসলে মূল কথা হল আমাদের দেশে বেশীরভাগ পুরুষরাই এ সমস্যায় ভুগছেন। মেয়েদের ভিতর এ সমস্যা আছে তবে খুব কম। আমরা চিকিৎসা করার সময় দেখি মেয়েদের সংখ্যা অনেক কম।
এক হিসাবে সেক্স সমস্যাটা কিছুই না তবে বিশেষ কিছু কারণে সমস্যা হয়ে থাকে। মুলত যে সব কারণে সস্যা হয়ে থাকে, কিছু কারণ তুলে ধরা হলো-
মানসিক দুঃচিন্তা, মানিসিক হাতাশা, মানসিক ভীতি
অতিরিক্ত হস্ত মৈথুন
সময় মত বিবাহ না করা
যৌন শক্তি বাড়ানোর নামে অনটাইম মেডিসিন সেবন করা
অতিরিক্ত ধূমপান করা
নেশার জিনিস সেবন করা
স্বামী- স্ত্রী’র মাঝে বহুদিন সম্পর্ক ছিন্ন থাকা
দীর্ঘদিন যাবত কঠিন রোগে বা আমাশয় ও গ্যাস্ট্রিক রোগে ভোগা
সঙ্গ দোষ অর্থাৎ খারাপ বন্ধুদের কারণে খারাপ কাজে সম্পৃক্ত হওয়া, পর্ণ মুভি দেখা ও এই ধরণের চিন্তা করা।
অতিরিক্ত স্বপ্ন দোষ হওয়া
ডায়াবেটিস হওয়ার কারণে
ওবিসিটি-মোটা হওয়ার কারণে
অলস বা কায়িক পরিশ্রম কম করার কারণে
বিয়ের পূর্বে অবাধ মেলেমেশার কারণে
পরিবারের উদাসিনতায়
ধর্মীয় অনুশাসন মেনে না চলায়।
এগুলোই মূল কারণ ধরা হলেও আরও সমস্যা থাকতে পারে যা আমরা চিকিৎসা করার সময় রোগীদের মাঝে দেখি।
এমন কিছু সমস্যা হলো-
Loss of Libido
Sexual Debility
Erectile dysfunction
Premature Ejaculation
Nervousness & Impotence
সমস্যা যাই হোক না কেন হোমিওপ্যাথিই দিতেপারে এর সমাধান। চিকিৎসা আমরা রোগের নয় রোগীর করে থাকি। আর এই হোমিওপ্যাথিতেই অসংখ্য মেডিসিন রয়েছে। লক্ষণের সাথে মিল রেখে হোমিও নিয়ম নীতি অনুযায়ী চিকিৎসা করলে আল্লাহ্‌র রহমতে পুরো সুস্থতা সম্ভব। তবে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে তা হল, অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড প্রাপ্ত অভিজ্ঞ চিকিৎসকের
কাছে যেতে হবে। মেডিসিন অরিজিনাল হতে হবে। একজন ভালো চিকিৎসক আপনার সমস্ত কথা শুনে ঔষধ লিখে দিলেন, কিন্তু আপনি তা পেলেন , লাভ কিছুই হলো না। সেই জন্য সব্দিক খেয়াল রেখে চিকিৎসা নিন। ভালো থাকবেন হোমিপ্যাথিক চিকিৎসা কখনোই অস্থায়ী নয়। এই চিকিৎসার পুরো কোর্স কমপ্লিট করলে স্থায়ী সমাধান অবশ্যই সম্ভন। ইনশাআল্লাহ্‌।
যৌন রোগের সমস্যা নির্ণয় কিছু প্রশ্নঃ
কখনো কি ভেবেছেন দাম্পত্য জীবনে অশান্তির কারণ কি ?
আপনি কি যৌন রোগে আক্রান্ত?
আপনি কি দাম্পত্য জীবনে অসুখী?
আপনি কি বিশেষ মুহূর্তে দুর্বল?
আপনি কি শক্তিমান পুরুষ হতে চান?
আপনিই কি বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন?
আপনি কি বিয়ের পড়ে স্ত্রীর কাছে লজ্জিত?
আপনি কি জীবন সঙ্গী কে পূর্ণ তৃপ্তি দিতে দিতে ব্যর্থ?
আপনি কি মানসিক ভাবে খুব চিন্তিত?
সর্ব শেষে একটি কথা না বললেই নয় যে সমস্ত ভাইয়েরা বাজারে প্রচলিত যেসব অনটাইম সেক্সূয়াল মেডিসিন পাওয়া যায় সেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এ বিষয়ে অনেকেই অনেক কথা বলতে
পারে কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। এসব মেডিসিনে ক্ষতি ছাড়া কোন উপকার হয় না।তাই আমরা সচেতন থাকব।
হোমিও চিকিৎসা নিন সুস্থ ও সজীব থাকুন।
জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়
যৌন দূর্বলতা ও তার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা,

যৌন সংক্রান্ত সমস্যা?ও প্রশ্ন?
কখনও কি ভেবেছেন দাম্পত্য জীবনে অশান্তির কারন কি?
আপনি কি কঠিন যৌন রোগে আক্রান্ত?
মিলনে সঙ্গীকে পূর্ন তৃপ্তি দিতে ব্যার্থ?
আপনি কি বিয়ে করতে ভয় পাচ্চেন / অথবা বািয়ের পর স্ত্রীর কাছে লজ্জা পাচ্ছেন?
স্ত্রী সহবাসে পুরোপরি অক্ষম?
অতি দ্রুত বীর্যপাত হয়?
যৌন রোগে মানসিক ভাবে চিন্তিত?
গোপন অঙ্গ ছোট ও তুলার মতো নরম?
চিকিৎসা ও ঔষধের প্রতি আস্থা হারিয়েছেন?
দেশী-বিদেশী ঔষধ খেয়ে কোন উপকার পান নাই?
যৌন রোগের সমাধান আছে কি-না বিশ্বাস হয় না?
হালকা উত্তেজনায় গোপন অঙ্গের মাথায় বিজলের মত পানি আসে?
তাহলে আজই যোগাযোগ করুন...
উত্তর একটাই সঠিক জায়গায় পরামর্শ ও চিকিৎসা নিন।স্থায়ীভাবে সুস্থ্য হয়ে সংসার,ধর্ম-কর্ম পালন করুন।
তাহলেই আজেই যোগাযোগ করুন? ??
দাম্পত্য জীবনে প্রতিশ্রুতি পূরণে কোন সমস্যাই কাম্য নয়। সমস্যা থাকলে তার সমাধানে সংকোচ ভেঙে আমাদের অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এখানে নারী-পুরুষের গোপনীয় রোগের সূচিকিৎসা ও পরামর্শ দেওয়া হয়।
জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়
যৌন দুবর্লতায় হোমিওপ্যাথিতে সফল চিকিৎসা 
১. লাইকোপোডিয়ামঃ এটি ধ্বজভঙ্গের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। মাত্রাতিরিক্ত ধূমপানের কারণে ধ্বজভঙ্গ হলে এটি খেতে পারেন। লাইকোপোডিয়ামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এদের পেটে প্রচুর গ্যাস হয়, এদের ব্রেন খুব ভালো কিন্তু স্বাস্থ্য খুব খারাপ, এদের প্রস্রাব অথবা পাকস্থলী সংক্রান্ত কোন না কোন সমস্যা থাকবেই।
২. Selenium: যৌন শক্তির দুর্বলতা, দ্রুত বীর্য নির্গত হওয়া, স্বপ্নদোষ, মাথার চুল পড়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যায় সেলিনিয়াম একটি প্রথম শ্রেণীর ঔষধ। বিশেষত যাদের কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে এটি ভালো কাজ করে।
৩.Agnus Castus: সাধারণত গনোরিয়া রোগের পরে যৌন দুর্বলতা দেখা দিলে এটি ভালো কাজ করে। পুরুষাঙ্গ ছোট এবং নরম হয়ে যায়, পায়খানা এবং প্রস্রাবের আগে-পরে আঠালো পদার্থ নির্গত হয়।
৪.Caladium seguinum:যারা যৌনমিলনে কোন আনন্দ পান না বা যৌনমিলনের পর বীরয নির্গত হয় না বা যাদের বীরয তাড়াতাড়ি নির্গত হয়ে যায় বা যারা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুন করে দুবর্ল হয়ে পড়েছেন।
৫.Origanum marjorana: ওরিগ্যানাম ঔষধটি পুরুষ এবং নারীদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ।
Moschus Moschiferus: ডায়াবেটিস রোগীদের ধ্বজভঙ্গে এটি ভালো কাজ করে। এটি ক্ষুদ্রাকৃতি হয়ে যাওয়া পুরুষাঙ্গকে পূর্বের আকৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
৬.Staphisagria: পুরুষদের যৌন দুর্বলতা দূর করার ক্ষেত্রে স্টেফিসেগ্রিয়া একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। বিশেষত অতিরিক্ত যৌনকর্ম করার কারণে বা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যাদের ধ্বজভঙ্গ হয়ে গেছে, তাদের ক্ষেত্রে বেশী প্রযোজ্য।
৭.Salix nigra: মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ প্রভৃতি কারণে সৃষ্ট পুরুষদের যৌনকর্মে দুর্বলতা বা অক্ষমতার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ হলো স্যালিক্স নাইগ্রা।
৮.Sabal serrulata: সেবাল সেরুলেটা পুরুষদের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে এবং পাশাপাশি হজমশক্তি, ঘুম, শারীরিক শক্তি, ওজন (কম থাকলে) ইত্যাদিও বৃদ্ধি পায়।
৯.Conium: স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অধিক কিন্তু অক্ষম।সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময় লিঙ্গ শিথিল হইয়া পড়ে।
১০.Calcarea Carbonica: ক্যালকেরিয়া কার্ব যৌনশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। বিশেষত মোটা, থলথলে স্বাস্থ্যের অধিকারী লোকদের বেলায় এটি ভালো কাজ করে।
জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়
যৌন রোগের অন্যতম কারণ হল অনিরাপদ শারীরিক সম্পর্ক, অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে লিঙ্গকে শিথিল করে ফেলা
যৌন রোগ পুরুষের জন্য এক কঠিন সমস্যা। এটা বংশগত কোন রোগ নয় কিন্তু অনেক সময় এটা ছোঁয়াচে রোগ হয়। যৌন অক্ষমতার কারনে অনেকে বিয়ে করতে ভয় পান আবার অনেকে সংসার জীবনে সুখী হতে পারে না। যৌন অক্ষমতার কারণে আত্মহত্যার প্রবণতাও দেখা যায় অনেকের। আসলে যার এই সমস্যা হয় সেই জানে কেমন লাগে নিজেকে।
যৌন রোগের অন্যতম কারণ হল অনিরাপদ শারীরিক সম্পর্ক, অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে লিঙ্গকে শিথিল করে ফেলা যার কারনে ঠিক মত লিঙ্গোত্থান হয় না। এর ফলে হতে পারে ধ্বজভঙ্গ। আর এই ধ্বজভঙ্গ হলে সংসার জীবনে সুখী হওয়া যায় না। এর কারনে অনেকের বউ চলে যায় সংসারে তৈরি হয় অশান্তি। নিজেকেও মনে হয় অপরাধী।
এগুলি হচ্ছে যৌন রোগ সৃষ্টি হবার প্রাথামিক অবস্থা। এ থেকে হতে পারে নানান ধরণের কঠিন যৌন রোগ। এতে অনেক সময় প্রজনন ক্ষমতা বা বাচ্চা উৎপাদন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। কারণ বাচ্চা উৎপাদন করতে বীর্যে প্রতি মিলিলিটারে ২০-১৫০ মিলিয়ন শুক্রাণু থাকলে তা স্বাভাবিক। আর এগুলোর মধ্যে কমপক্ষে ৪০% এর আকার ঠিক থাকলে, আর ২০% এর গতি স্বাভাবিক থাকলে সন্তান জন্ম দেয়া সম্ভব।
কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কারনে বীর্যে এই শুক্রাণুর পরিমান কমে আসে যার ফলে অনেক পুরুষের বাচ্চা উৎপাদন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।
অনেক সময় দেখা যায়, যারা প্রবাসী তাদের ক্ষেত্রে যে সমস্যা হয় তা হচ্ছে, অনেক দিন সহবাস না করার ফলে হস্তমৈথুনে অভ্যস্ত হয়ে পরেন। যার কারনে লিঙ্গের স্বাভাবিক উত্থান হয় না বা লিঙ্গ শক্ত হয় না। যার ফলে দেখা যায় দ্রুত বীর্যস্খলন বা ১/২ মিনিটেই বীর্যপাত হয়ে যায়। অনেক সময় লিঙ্গ দাঁড়ায়ই না কিন্তু বীর্য বেরিয়ে যায়।
অনেকের মধ্যে দেখা যায় সামান্য উত্তেজনায় লিঙ্গ দিয়ে পানি বেরিয়ে যায়, বীর্য পাতলা হবার কারণে এ সমস্যা অনেকের হয়। এটা নির্দেশ করে আপনার পুরুষাঙ্গ দুর্বল এবং নিস্তেজ।
অনেক সময় দেখা যায় প্রস্রাবের সাথে বীর্য বের হয় যা ধাতু ক্ষয় বলা হয় এবং এর ফলে শরীর নিস্তেজ হয়ে পরে। কোন কাজ ভাল লাগে না। মনে তৈরি হয় হতাশা। যৌন জীবন হয়ে উঠে বিপর্যস্ত।
এ সমস্যা দেখা যায় বেশিরভাগ বিদেশীদের ক্ষেত্রে এবং যারা নিয়মিত হস্তমৈথুন করেন তাদের। বিদেশে এই চিকিৎসা অনেক ব্যয়বহুল যার কারনে সঠিক চিকিৎসাও সেখানে হয় না। ছুটিতে ২/৩ মাসের জন্য দেশে এসেও স্ত্রীকেও ঠিকমত তৃপ্ত করতে পারে না এবং নিজেও তৃপ্ত হতে পারে না। দেখা দেয় সন্দেহ তৈরি হয় অশান্তি।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া যৌন বিশেষজ্ঞ জানান, অনিরাপদ শারীরিক সম্পর্ক এবং অতিরিক্ত হস্তমৈথুন হচ্ছে যৌন রোগ সৃষ্টির প্রাথামিক কারণ। সময় থাকতে এ চিকিৎসা না করাতে পারলে পরে দেখা যায় লিঙ্গের অনুভূতিই নষ্ট হয়ে যায় যার কারনে লিঙ্গ আর দাঁড়ায় না এবং বীর্যে শুক্রাণুর পরিমান কমে যায় ফলে পরে বাচ্চা হতে অনেক সমস্যা হয়। পরে দেখা যায় চিকিৎসার মাধ্যমেও অনেক সময় আর ঠিক হয় না। তাই সময় থাকতে চিকিৎসার প্রয়োজন।
দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে শরীরে তৈরি হয় ঘাটতি। তৈরি হয় প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাব। যা শরীর কে ধীরে ধীরে দুর্বল করে দেয়। ঠিকমত কাজে মন বসে না তৈরি হয় অবসাদ। সাধারণত এগুলিকেই যৌন রোগের প্রাথামিক লক্ষণ বলে ধরে নেয়া হয়।
যৌন বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। যদি প্রাথমিক অবস্থায় সঠিক সাপ্লিমেন্টের মাধ্যমে যৌন রোগ প্রতিরোধ করা যায় সেটাই উত্তম। এ জন্য যে কোন চিকিৎসায় একটি কোর্স কমপ্লিট করতে হয়।
আপনার রোগ যদি প্রাথমিক অবস্থায় থেকে থাকে অথবা ২/১ জায়গায় ঔষধ খেয়ে কাজ হয়নি তারা ৩ মাসের এই কোর্সটি খেতে পারেন। আশা করা যায় আপনার যাবতীয় যৌন রোগ সেরে যাবে এবং আপনি নব যৌবন লাভ করবেন। চেহারায় তৈরি হবে লাবণ্য উজ্জ্বলতা।
জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়
পুরুষের যৌন সমস্যা

ব্যাক্তিগত যৌনস্বাস্থ্যের সুরক্ষা সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় জ্ঞানের অভাব এবং যৌবন শুরুর প্রারম্ভিক পর্যায়ে নিজ কতৃক অজ্ঞতাবশত নানবিধ ভুলত্রুটি করা সহ অনিয়মিত জীবনযাপনের ফলে আমাদের দেশের অধিকাংশ পুরুষের মাঝেই যৌনস্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানাবিধ শারীরিক সমস্যা পরিলক্ষিত হয়ে থাকে, যা আমাদের দেশে দিন দিন খুবই প্রকট আকার ধারন করছে ।


আর তাই, যৌনস্বাস্থ্য বিষয়ক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি যৌন সমস্যায় ভুক্তভোগী যুবক এবং পুরুষ ভাইদের জন্য আজ আমরা আলোচনা করছি – যৌনস্বাস্থ্য বিষয়ক শারীরিক সমস্যা সৃষ্টির কারন, প্রতিকার এবং শতভাগ কার্যকরী স্থায়ী চিকিৎসা বিষয়ক পরিপূর্ণ গাইডলাইন ।


কারনসমূহ


যৌন দুর্বলতার কারন হিসাবে আমরা প্রথমেই যৌনতা বিষয়ক প্রয়োজনীয় জ্ঞানের অভাব বিষয়টিকে উল্লেখ করতে পারি, যৌনতা সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞান না থাকার কারণে আমাদের দেশের পুরুষরা তাদের যৌবন শুরুর পর্যায়ে অতিরিক্ত পরিমান হস্তমৈথুন/ মাস্টারবেশন করা সহ বিভিন্ন ধরনের ভুলত্রুটি করে থাকে, যা পরবর্তীতে একজন পুরুষের মাঝে ব্যাপক আকারে যৌন দুর্বলতা সৃষ্টি করে । এছাড়া অতিরিক্ত সহবাস, পর্ণ মুভি দেখা, অতিরিক্ত যৌনতা নিয়ে চিন্তা করা, ঠিক মত খাওয়া-দাওয়া না করা, পর্যাপ্ত না ঘুমানো, অতিরিক্ত মানুষিক টেনশন করা, অতিরিক্ত পরিশ্রম করা, অতিরিক্ত সৌখিনতার সহিত জীবন-যাপন পালন করার ফলেও দেখা দিতে পারে যৌন দুর্বলতা নামক সমস্যা ।মপাশাপাশি অনেকের ক্ষেত্রে বিয়ে বহির্ভূত সহবাস এর সময় অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবেশ পরিস্থিতি অথবা ঘটনার ফলে মনে ভীত সঞ্চারের মাধ্যমে পরবর্তীতে হতে পারে যৌন দুর্বলতা । এছাড়াও ডায়বেটিক্স, অতিরিক্ত মেদ-ভুঁড়ি, শারীরিক দুর্বলতা, সঙ্গীর প্রতি ভালোবাসার অভাব আপনার জীবনে যৌন দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে । অনেক সময় সাময়িক আনন্দের জন্য ভায়াগ্রা / ওয়ান টাইম ট্যাবলেটগুলো অথবা তথাকথিত ভুয়া ডাক্তারদের দেওয়া বিভিন্ন যৌনশক্তিবর্ধক ঔষধ সেবনের ফলে সারাজীবনের জন্য যৌন দুর্বলতা সৃষ্টি হতে পারে আপনার শরীরে ।


প্রতিকার


আমাদের দেশের পুরুষদের এই যৌন দুর্বলতার নামক প্রকট সমস্যা থেকে মুক্ত করতে হলে প্রথমেই প্রয়োজন যৌনতা বিষয়ক জ্ঞান সকলের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া, সকলকে বুঝাতে হবে যৌনতা মানেই খারাপ নয়, যৌনতা মানেই লজ্জার নয়, সুস্থ সুন্দর ভাবে বাঁচতে হলে যৌনতা বিষয়ক জ্ঞানের প্রয়োজন অপরিহার্য, এই বিশেষ জ্ঞানের মাধ্যমে যৌনতার প্রয়োজন, যৌনশক্তি ধরে রাখার উপায়, অতিরিক্ত হস্তমৈথুন / মাস্টারবেশন করার কুফল, যৌবনের সময় করনীয় এবং বর্জনীয় সহ যৌনতা সম্পর্কে শিক্ষণীয় জ্ঞানের ব্যাবস্থা করতে হবে । এছাড়া প্রতিটি পুরুষের যৌন দুর্বলতা নামক এই সমস্যা থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পর্যাপ্ত খাবার-দাবার গ্রহন, পর্যাপ্ত ঘুম, ব্যায়াম, মানুষিকভাবে উৎফুল্ল থাকা তথা স্বাভাবিক নিয়মে জীবন-যাপনের অভ্যাস করতে হবে । পাশাপাশি যৌন বিষয়ক অতিরিক্ত চিন্তা, অতিরিক্ত সহবাস, বিয়ে বহির্ভূত সহবাস থেকে নিজেদের মুক্ত রাখতে হবে । এছাড়া প্রত্যেক বাবা-মার উচিত তার সন্তানের যৌবন শুরুর পর্যায়ে শরীরের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া । এছাড়া সাময়িক আনন্দের জন্য ভায়াগ্রা / ওয়ান টাইম ট্যাবলেটগুলো সেবন থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে ।


চিকিৎসা


প্রথমেই আমাদের মনে রাখতে হবে যে, অন্যান্য সকল সাধারন রোগের মতই যৌন সমস্যাও অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি সমস্যা, যা নিয়ে নিজের মাঝে নিজে হীনমন্যতায় কিংবা বিষণ্ণতায় ভোগা অথবা অতিরিক্ত বিশেষ দুঃচিন্তা করার কোন প্রয়োজন নেই, কারন আপনার ভিতরকার এই দুর্বলতা আপনার যৌন দুর্বলতাকে আরো বেশি দুর্বল করে দিতে পারে, তাই সর্বপ্রথম নিজের মাঝে নিজে আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনুন এবং সমস্যা সমাধানে উপযুক্ত সমাধানের দ্বারস্থ হোন ।
জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার 
ডাক্তার এম এইচ  জামান 
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি 
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়
যৌনরোগের শেষ চিকিৎসা
মাত্র ২৫ দিনে যৌনরোগ থেকে মুক্তি ইনশাআল্লাহ।আপনার সমস্যা যত পুরাতন এবং যত কঠিনই হোক।
পরিক্ষিত সম্পুর্ন ১০০% পার্শ প্রতিকৃয়া মুক্ত।
শত ভাগ ভেষজ।
ধ্বজভঙ্গ হলেও চিন্তা করার কনো দরকার নেই।
সেবন কালে ২১ দিন সহবাস বন্ধ রাখতে হবে।
যারা হস্তমৈথুন করে পেনিসের কৃয়া ক্ষমতা নষ্ট করে ফেলেছেন।পেনিস ছটো চিকন বাঁকা নিস্তে তথা সহবাসের অযোগ্য করে হতাশায় জীবন কাটাচ্ছে তাদের পেনিসের প্রবলেম দুর করতে ১ পাওডার যথেষ্ট ইনশাআল্লাহ।
ব্যবহারেরর পূর্বে পেনিসের সাইজ মেপে ব্যবহার করবেন।১ সপ্তাহ পর আবার মেপে দেখবেন তার চেয়ে অনেক বড় মোটা হয়েগেছে।
আপনি এই ডোজ পুরা করতে পারলে আল্লাহ চাহেতো আপনি অশ্বের ন্যায় শক্তি ফিরে পেতে পারেন।সহবাসে পারবেন বাহাদুরি দেখাতে। কনো অনটাইমেরর দরকার হবেনা।
জার্মান হোমিও মেডিসিন কেয়ার
ডাক্তার এম এইচ  জামান
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
ডিপ্লোমা অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
মোবাইলঃ+8801734715757
বিঃদ্রঃ সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন ।
ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়
স্তনের আকৃতি বড় করতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
স্তনের আকৃতি বড় করতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

স্তনের আকৃতি বড় করতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
ঝুলে যাওয়াও স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু মেয়েদের বাড়ন্ত বয়সে স্তন শিথিল হয়ে ঢিলে হওয়াটা তাদের স্বাভাবিক শাররীক পরিবর্তনের পর্যায়ে পড়েনা। সাধারণত মহিলাদের স্তন ঝুলে যাবার সম্ভাব্য কারন গুলোর মধ্যে রয়েছে সন্তান গর্ভধারন, শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়া, ধুমপান অথবা বংশগত কারনে বড় আকৃতির স্তন থাকা এবং বড় স্তনে প্রয়োজনীয় আকারের সঠিক ব্রা পরিধান না করা। কিন্তু কিশোরী বয়সে বিষয়টি ভিন্ন। ঐ বয়সে এ রকম হয়ে থাকলে আগে তার যথাযথ কারণ বের করে সাথে সাথে সমাধানের পথও বের করতে হবে।

মহিলাদের স্তন অস্থিবন্ধনীতে অবলম্বন করে থাকে; যদি ঐসকল অস্থিবন্ধনী প্রসারিত হয়, পেশীকলার শক্তি হ্রাস পাবার কারনে স্তনের প্রাকৃতিক অবস্থান সাধারনত নিচে নেমে আসে। স্তনবোঁটার স্থানচ্যুতি (স্তনের একদম নিচের দিকে চলে আসা) এবং স্তনের দুই পাশে চামড়া কুচকে যাওয়া থেকেও স্তন ঝুল সহযে অনুমান করা যায়।


মহিলাদের স্তন শিথিল হয়ে যাবার স্বাভাবিক কারন হলো স্তন অতিরিক্ত বড় এবং ভারী হয়ে যাওয়া, অথবা অপ্রতুল স্তন-সার্পোট। সন্তান জন্মদানের কারনে অর্থাৎ প্রসুতিকালীন সময় স্তনের আকার বড় হয়ে যাওয়া এবং স্তনধারনের কারনে তা ভারী হয়ে যায় এবং ফল স্বরূপ স্তন ঢিলা হয়ে যেতে পারে। এখানে উল্লেখ্য যে সন্তানকে স্তন পান করালে স্তনের আকারে কোন প্রকার পরিবর্তন হয়না। একইসাথে কিশোরী বয়সে উচ্চ প্রভাব ব্যয়াম যেমন দৌড়ানো, নাচ করা ইত্যাদির সময় যদি স্পোটস ব্রা কিংবা স্তনের পুর্ন অবলম্বনে সামর্থ্য ব্রা ব্যবহার না করা হয় তবে তা থেকে স্তনের ঝুলে যাওয়া সম্ভব।

অনেক মহিলাই চিন্তিত হন – সন্তানকে স্তনদানের সাথে স্তনের ঢিলা হয়ে যাবার সম্পর্ক আছে কিনা? কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে স্তনদানের সাথে স্তনের আকার এবং গঠনের পরিবর্তনের কোন প্রকার নেগেটিভ সম্পর্ক নেই। মাইয়োক্লিনিক ওয়েবসাইটের মতে প্রসুতিকালীন স্তন ঝুলার কারন হলো হঠাৎ স্তনের আকার পরিবর্তন এবং পরবতীতে তা আবার স্বল্প সময় ব্যবধানে কমে যাওয়া I

এখন আমাদের জানা দরকার আপনি প্রাকৃতিক উপায় কি কিভাবে আপনার ব্রেস্ট কে সুন্দর করতে পারবেন.প্রাকৃতিক ভাবে কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনি শুরু থেকেই আপনার ব্রেস্ট কে সুন্দর রাখতে পারবেন.


তাই, কারো যদি স্তনের আকৃতি বড় করতে একান্ত কোনো ইচ্ছা থেকে থাকে তাহলে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিয়ে দেখতে পারেন আশা করি ভালো ফল পাবেন।

★লক্ষন সাপেক্ষে স্তন বড় করতে সহায়ক ঔষধ হচ্ছে:

★Sabal serrulata( সেবাল সেরুলেটা), ★Lycopodium (লাইকোপোডিয়াম) , ★Iodium (আয়োডিয়াম) .
লক্ষন সাদৃশ্যে অন্য ঔষধও লাগতে পারে
বিশ্ব স্বীকৃত একমাত্র ন্যাচারাল স্তন সুগঠন ফর্মূলা। যাদের স্তনের সাইজ ছোট ও বেশী ঝুলানো ,তারা সঠিক ভাবে টানা ২-৩ মাস নিয়মিত গ্রহন ও ব্যবহার করলে তাদের স্তনের সাইজ যথেষ্ট সুগঠন করা সম্ভব। পদ্ধতিটি সম্পূর্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন।তবে হ্যা শুধুমাত্র যাদের স্তন ছোট অথবা পূর্বের চাইতে যাদের সাইজ ছোট হয়ে গেছে অথবা সাইজে বেশী বড় ঝুলানো তারা এই
চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের সাহচার্যে যেতে পারেন।
যৌন ডাক্তার & জার্মানি হোমিও
যৌন দূর্বলতা, দ্রুত বীর্যপাত ও তার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা


#যৌন দূর্বলতা, দ্রুত বীর্যপাত ও তার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ
বাংলাদেশের রাস্তাঘাটের দেয়ালে দেয়ালে যে-সব চটকদার ডাক্তারী বিজ্ঞাপন দেখা যায়, তা দেখে মনে হয় আমাদের দেশের সকল পুরুষই যেন যৌন দুবর্লতায় ভুগছেন। কারণ রোগী না থাকলে তো এত বেশি বিজ্ঞাপন নজরে আসতো না। এই সমস্যাটি মনে হয় খুবই বেশী তাই এত বেশি পোস্টার লিফলেট, ও বাসের জানালা দিয়ে অভদ্রভাবে ছুড়ে দেয়া ভিজিটিং কার্ড। আবার এসব বিজ্ঞাপনের বেশীর ভাগই দেখা যায় হারবাল এবং হোমিও ডাক্তারদের বিজ্ঞাপন। তাই স্বাভাবিকভাবেই এতে অনেকের নিকট মনে হতে পারে যে, সম্ভবত হারবাল ও হোমিওপ্যাথিতে যৌন রোগের সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা আছে। হ্যাঁ, অবশ্যই! বাস্তবে কথাটিও সত্য। অন্যান্য সকল ধরনের রোগের পাশাপাশি যৌনরোগেরও সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা আছে হোমিওপ্যাথিতে। আমাদের নিকট যৌন দুবর্লতার যত রোগী এযাবৎ পর্যন্ত এসেছেন, তাদের প্রত্যেকেই বলেছেন যে, এলোপ্যাথি, কবিরাজি বা হকার ডাক্তারদের চিকিৎসায় তারা কোন সত্যিকারভাবে উপকৃত হননি। যতদিন ঔষধ সেবন করেছেন ততদিনই ভাল থেকেছেন; ঔষধ খাওয়া বন্ধ করলেই অবস্থা যা তাই।
অন্যদিকে মহিলাদেরও যৌন দুরবলতা কম নয় এবং একজন মহিলারও যৌনকর্মে ‍অনীহা থাকতেই পারে এবং হোমিওপ্যাথি পদ্ধতি অনুযায়ী চমৎকার চিকিৎসা রয়েছে। আবার নারী, পুরুষ অথবা নারী-পুরুষ উভয়েরই যৌনশক্তি মাত্রাতিরিক্ত হতে পারে এবং অনেকে সময়মতো বিয়ে করতে না পারার কারণে অথবা অকালে স্বামী বা স্ত্রীর মৃত্যু-তালাক-বিধবা হওয়া ইত্যাদী গুরুত্বপূর্ণ কারণে তাদের যৌন চাহিদা পূরণ করতে না পারেন এবং এই ধরণের সমস্যা নিয়ে তারা বিপদে পড়েন। এসব ক্ষেত্রে হোমিও ঔষধের মাধ্যমে অন্ততঃ কিছুদিনের জন্য হলেও যৌনশক্তি কমিয়ে রাখা যায় এবং এতে নারী বা পুরুষ কারোরই শরীরের বা যৌনশক্তির কোন ক্ষতির সম্ভাবনা নাই।
Origanum marjorana :
হোমিওপ্যাথিতে ওরিগ্যানাম ঔষধটি পুরুষ এবং নারীদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। তবে এটি নিম্নশক্তিতে খাওয়া শুরু করা উচিত ক্রমান্বয়ে উচ্চশক্তিতে যাওয়া যেতে পারে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।
Moschus Moschiferus :
যে সকল ধ্বজভঙ্গ রোগীর ডায়াবেটিস আছে এটি তাদের জন্য ভালো কাজ করে। ক্ষুদ্রাকৃতি পুরুষাঙ্গকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে এই ঔষধটি সহায়তা করে।
Kali Bromatum :
বিষন্নতা জনিত কারণে কেউ যদি যৌন দুর্বলতা অনুভব করেন তাহলে তার জন্য এটি প্রযোজ্য। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণগুলি হলো স্মরণশক্তির কমে যাওয়া, স্মায়বিক দুর্বলতা, হাত দুটিকে সর্বদাই ব্যস্ত রাখা, মৃগীরোগ ইত্যাদি।
Staphisagria :
স্টেফিসেগ্রিয়া পুরুষদের যৌন দুর্বলতা দূর করার ক্ষেত্রে একটি শ্রেষ্ট ও অব্যর্থ ঔষধ। বিশেষভাবে অতিরিক্ত যৌনকর্মে লিপ্ত হওয়ার কারণে বা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুনের অভ্যাস থাকার কারণে যাদের ধ্বজভঙ্গ হয়ে গিয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে এই ঔষধটি বেশী প্রযোজ্য। এটি Q, ৩, ৬, ৩০, ২০০ ইত্যাদি যে-কোন শক্তিতে খাওয়া যেতে পারে; কিন্তু যত নিম্নশক্তি থেকে খাওয়া শুরু করা যায় ততই উত্তম। প্রতিদিন পাঁচ ফোটা করে সকালে এবং সন্ধ্যাবেলা দু’বার। বিয়ের প্রথম দিকে কিছুদিন মেয়েদের প্রস্রাব বা যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত কোন সমস্যা হলে নিশ্চিন্তে স্টেফিসেগ্রিয়া নামক ঔষধটি সেবন করা যেতে পারে। কারণ স্টেফিসেগ্রিয়া একই সাথে যৌনাঙ্গ এবং আঘাতজনিত রোগে সমান কাযর্করী ভূমিকা পালন করে।
Salix nigra :
স্যালিক্স নাইগ্রা হোমিওপ্যাথিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধের কাতারে আসে। যাদের মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন করার অভ্যাস ছাড়াও স্বপ্নদোষ নিয়মিত ভাবে হয় তারা এই ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন। উক্ত কারণসমূহে সৃষ্ট পুরুষদের যৌনকর্মে দুর্বলতা বা অক্ষমতা তৈরি হয়েছে এবং এসব কারণে যাদের ওজন কমে গিয়েছে, এই ঔষধ যৌনদূর্বলতা সারানোর পাশাপাশি তদের ওজনও বাড়াতেও সহায়তা করবে। আবার অবিবাহিত যুবক-যুবতী বা যাদের স্বামী-স্ত্রী দেশের বাইরে থাকেন অথবা ইহকাল ত্যাগ করেছেন, এই ঔষধ তাদের মাত্রাতিরিক্ত যৌন উত্তেজনা কমিয়ে দিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় জীবনযাপনে সাহায্য করবে।
Sabal serrulata :
সেবাল সেরুলেটা পুরুষদের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করার পাশাপাশি তাদের হজমশক্তি, ঘুম, শারীরিক শক্তি, ওজন ইত্যাদি কম থাকলে তাও বৃদ্ধি করে। এটি মহিলাদেরও যৌন উত্তেজনা বাড়িয়ে তোলে এবং ক্ষুদ্রাকৃতির স্তনবিশিষ্ট মেয়েদের স্তনের আকৃতি পরিবর্তন করে বৃদ্ধি করে থাকে। বয়ষ্ক পুরুষদের প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের বৃদ্ধিজনিত যে-কোন ধরণের সমস্যা এবং ব্রঙ্কাইটিস নির্মূল করতে সহায়তা করে।
Lycopodium clavatum :
লাইকোপোডিয়াম পুরুষাঙ্গ ধ্বজভঙ্গের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। যাদের মাত্রাতিরিক্ত ধূমপানের অভ্যাসের কারণে ধ্বজভঙ্গ হয়েছে তারা এটি খেতে পারেন। লাইকোপোডিয়ামের প্রধান লক্ষণ হলো এদের পেটে প্রচুর গ্যাস তৈরি হয়, এদের মাথার ব্রেন খুব ভালো কিন্তু স্বাস্থ্য খুব জীর্ণ শীর্ণ, এদের প্রস্রাব অথবা পাকস্থলী সংক্রান্ত কিছু না কিছু সমস্যা থাকবেই, অকালে বার্ধক্য, সকাল বেলা বেশি দুর্বলতা ইত্যাদি।
Calcarea Carbonica :
যৌনশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ক্যালকেরিয়া কার্ব একটি উৎকৃষ্ট বা শ্রেষ্ঠ ঔষধ। যারা মোটা এবং থলথলে স্বাস্থ্যের অধিকারী তাদের বেলায় এই ঔষধটি ভালো কাজ করে।
Natrum carbonicum :
পুরুষরা যে-সব নারীদেরকে আলিঙ্গন করলেই বীযর্পাত হয়ে যায় (সহবাস ছাড়াই) অর্থাৎ অল্পতেই তাদের আত্মতৃপ্তি হয়ে যায় এবং পরে আর কোন সঙ্গমে আগ্রহ থাকে না, তাদের জন্য নেট্রাম কার্ব একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। এবং এই কারণে যদি তাদের কোন সন্তানাদি না হয় (অর্থাৎ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়), তবে নেট্রাম কার্বে সেই বন্ধ্যাত্বও সেরে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
Caladium seguinum :
যে সকল ব্যক্তিগণ যৌনমিলনে কোন ধরণের আনন্দ পান না বা যৌনমিলনের পরও বীরয নির্গত হয় না এবং যাদের বীরয অতি দ্রুত নির্গত হয়ে যায় বা যারা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুন করার কারণে দুর্বল হয়ে পড়েছেন, তাদের জন্য এই ঔষধটি অনেক কার্যকরী।
Agnus Castus :
কিছু কিছু মানুষের গনোরিয়া রোগের পরে এই ধরনের যৌন দুর্বলতা দেখা দিলে এই ঔষধটি ভালো কাজ করে। পুরুষাঙ্গ আকারে ছোট এবং খুবই নরম হয়ে যায়, পায়খানা এবং প্রস্রাবের আগে-পরে নিয়মিতভাবে আঠালো পদার্থ নির্গত হয়, এবং ঘনঘন স্বপ্নদোষ হওয়ার অভ্যাস আছে তাদের জন্য এই ঐষধটি কার্যকর।
Nux Vomica :
যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে নাক্স ভমিকা ঔষধটি একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ বিশেষত যারা শীতকালে কাতর, যাদের পেটের যে কোন সমস্যা বেশী হয়, সারাক্ষণ শুয়ে-বসে থাকতে ইচ্ছা করে, কায়িক পরিশ্রম কম করে এবং মানসিক পরিশ্রম বেশী করার অভ্যাস আছে ইত্যাদি। নিম্নশক্তিতে এই ঔষধটি ঘনঘন খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
Phosphoricum Acidum :
সাধারণত টাইফয়েড জাতীয় মারাত্মক কোন রোগে ভোগার কারণে, স্বপ্নদোষ, মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম ও হস্তমৈথুন ইত্যাদি কারণে যৌন ক্ষমতা কমে গিয়েছে অথবা যৌনক্ষমতা একেবারে নষ্ট হয়ে গিয়েছে (এবং সাথে অন্য যে-কোন ধরণের সমস্যা হউক না কেন) এসিড ফস আপনাকে সব পুনরায় ফিরিয়ে দিবে।
Selenium :
মাথার চুল পড়ে যাওয়া, যৌনশক্তির দুর্বলতা, অতি দ্রুত বীর্য নির্গত হওয়া, স্বপ্নদোষ ইত্যাদি সমস্যার কারণে সেলিনিয়াম একটি প্রথম শ্রেণীর ঔষধ। বিশেষত যাদের কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা প্রকট আকারে ধারন করেছে, তাদের ক্ষেত্রে এটি উত্তম ঔষধ হিসেবে কাজ করে।
বি:দ্র:
আপনি যদি ব্যক্তিগতভাবে ডাক্তার না হয়ে ঔষধ নির্বাচন করে থাকেন তাহলে অন্ততঃ কোন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ঔষধ ব্যবহার করলে শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না।